ডিমের নানা চেহারায় মানুষের নানা পার্থক্যের কথা উঠে এসেছে মেহেদি হাসান এর শিল্পকর্মে। দেখতে চলে আসুন শিল্পকলাতে এশিয়ান আর্ট বিয়েনেল ২০১৮তে।
আমরা যারা ব্যস্তময় রুটিনকে সামনে নিয়ে ঘুম থেকে জাগি, তাদের জন্য গরম কড়াই এ ভাজতে থাকা ডিম-পেয়াজ এর গন্ধ, ফুটন্ত তেলের হিসহিস শব্দ, সাথে হলদে কুসুমের সাথে মরিচের লাল-সবুজ রঙ মিশিয়েই তো সকালের শুরু। উচ্চবিত্ত কিংবা নিম্নবিত্ত, ব্রেকাফাষ্ট টেবিল কিংবা পাড়ার হোটেলে – সকালের নাস্তায় ডিম যেন আমাদের কাছে অপরিহার্য। ডিম খাওয়ায় যেন নেই কোন ভেদাভেদ।
তবে, ডিম খাওয়ার রকমফেরে চেনা যায় মানুষের সামাজিক ব্যবধান। কারো পোচের মধ্যিখানে জ্বলজ্বল করতে থাকে হলদে কুসুম, কেউ বা খায় পরোটা দিয়ে পেয়াজ মরিচের মামলেট, কেউ বা মাশরুমস, চিলি অ্যান্ড গার্লিক এর সাথে অমলে ড্যু ফ্রমাঁজ – সকালের শুরুতেই যেন বুঝিয়ে দেয়া হয় সমাজ কে কোন উচ্চতায়।
মেহেদি হাসান বলেন, ডিমের নানা চেহারায় মানুষের নানা পার্থক্যের কথা উঠে এসেছে আমার শিল্পকর্মে। দেখতে চলে আসুন শিল্পকলাতে এশিয়ান আর্ট বিয়েনেল ২০১৮তে। সকলের প্রতি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ থাকবো।