সার্চ ইংলিশ এখন আট লাখ সদস্যের একটি গ্রুপ। এ গ্রুপে অনেকেই সক্রিয়ভাবে ইংরেজি ভাষার চর্চা করেন। ইংরেজি বলা এবং লিখতে পারার গুরুত্ব সবাই জানেন। এর চর্চা থাকাটাও জরুরি। সেটা যদি ফেসবুকে কমেন্ট করতে করতে চর্চা হয়, মন্দ কি? এ জন্যই তো সার্চ ইংলিশ। শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারত সহ আফ্রিকার অনেক দেশ থেকেও এ গ্রুপে অনুশীলন করা হয়।
সার্চ ইংলিশ গ্রুপের এক ভারতীয় সদস্য জানান, সার্চ ইংলিশ ব্যবহার করে তিনি ইংরেজি কমেন্ট লেখার চর্চা করেন। ভালো লাগে। এত বড় গ্রুপের সদস্য হতে পেরে তিনি গর্বিত।
গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা রাজীব আহমেদ এক সদস্যের উদাহরণ দিয়ে লিখেছেন, জান্নাত আপুর কাছে এখন ইংরেজি পত্রিকা পড়তে বাংলা পত্রিকার মতই সহজ লাগে। আজকে আমার সামনে ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকার এক পৃষ্ঠা মাত্র ৪ মিনিটের মধ্যে পড়েছেন।
সার্চ ইংলিশ এভাবেই মানুষকে কাছে টানছে।
গ্রুপে কেউ কমেনট করে, কেউ পোস্ট করে , কেউ ভিডিও তৈরি করে অ্যাকটিভ থাকেন।
গ্রুপটি লাইভ গ্রুপ। এখানে সব সময় অ্যাকটিভ সদস্য আছে। তাই সার্চ ইংলিশ সবার কাছে প্রিয় হয়ে উঠেছে।
ফেসবুক সার্চ ইংলিশকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তৈরি করেছে তথ্যচিত্র। বাংলাদেশি একটি গ্রুপের জন্য বড় পাওয়া। এ গ্রুপের সদস্য হয়ে ইংরেজির চর্চা করে ঝেড়েে ফেলতে পারবেন সব দুর্বলতা, লজ্জা। এখানে কেউ ভুল ধরে না। এটা কোনো ব্যবসায়ীক প্ল্যাটফর্ম নয়। চর্চা কেন্দ্র। সবাই সমান। আপনার ভালোলাগার প্ল্যাটফর্ম।
রাজীব আহমেদ বলেন, সার্চ ইংলিশ বহুদূর যাবে। সদস্যরাই এর প্রাণ।সার্চ ইংলিশের সব সদস্যকে তিনি ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান।