ঢাকার একটি স্থানীয় রেস্ট্ররেন্টে অনুষ্ঠিত হলো এমএসআইয়ের কুইজ প্রতিযোগিতা-২০২২ এর পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান । অনুষ্ঠানের আয়োজনে ছিল এমএসআইয়ের স্থানীয় মার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর “ হোয়াটশেল লিমিটেড। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন হোয়াইটশেলের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক হাবিবা নাসরিন রিতা । অনুষ্ঠানে চুড়ান্ত পর্বের প্রতিযোগীরা ছাড়াও ইপস্থিত ছিলো হোয়াইটশেলের অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী বৃন্দ। তিন পর্বে অনুষ্ঠিত এই কুইজ প্রতিযোগিতায় সারাদেশ হতে ছাত্রছাত্রী সহ প্রায় ৫ শতাধিক প্রতিযোগী অংশগ্রহন করেন। ফেব্রুয়ারী ২০২২ সালে শুরু হয়ে এই প্রতিযোগিতা শেষ হয় মে ২০২২ এ। অনলাইনে অনুষ্ঠিত এই কুইজ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন ব্রাক ইউনির্ভাসিটির কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আজমানুল আবেদীন অমি, দ্বিতৃীয় এবং তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন যথাক্রমে সুমিটোমো মিটসুই কন্সট্রাকশন কোম্পানী লি: এ কর্মরত সিভিল ইঞ্জিনিয়ার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম এবং ইউনির্ভাসিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী বিপু আলম ইমন। কুইজ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকারী ব্রাক ইউনির্ভাসিটির কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আজমানুল আবেদীন বলেন- প্রথমে ভেবেছিলাম এটি অন্যসব কুইজ প্রতিযোগিতার মতই , কিন্তু না এটি সম্পৃর্ন্ন ভিন্ন ধরনের একটি আয়োজন যেখানে প্রথম পর্বে ছিল কুইজ , দ্বীতৃয় পর্বে ছিল রিভিউ লেখা এবং তৃতীয় পর্বে ছিল এমএসআইয়ের বিভিন্ন মডেলের পন্যের উপর প্রশ্নোত্তর। রিভিউ লেখার পর্বটা আমি খুবই উপভোগ করেছি কারন আমি রিভিউ লেখাটা জানতাম না এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিখলাম। আয়োজন নিয়ে হোয়াইটশেলের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক হাবিবা নাসরিন রিতা বলেন- তরুনদের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারকে উৎসাহিত করতে আমাদের এই আয়োজন। তথ্যপ্রযুক্তিতে কাজের পরিসর অনেক বড় এবং আমাদের তরুনরা পড়াশুনার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তিতে বিভিন্ন ধরনের কাজের সাথেই সম্পৃক্ত হতে পারে যা তাদের ইন্ড্রষ্টিী সর্ম্পকে জানতে পারে সেই জন্যেই এই আয়োজন । কেননা আমরা বিশ্বাস করি তরুনরা বিশেষ করে যারা আইটিতে ক্যারিয়ার করতে চায় তারা যত তাড়িতাড়ি ইন্ডাষ্ট্রীকে জানবে ততই তাদের চাকুরী বাজারর প্রতিযোগিতাটা সহজ হয়ে যাবে। হোয়াইটশেল আগামীতেও এ ধরনের আয়োজন করবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেন আয়োজকরা।