এনটিআরসিএ আবেদন করতে গিয়ে অনেকেই কি করবেন ভেবে পাচ্ছেন না। তাঁরা ধৈর্য ধরে আবেদন করুন। কয়েকটি তথ্য জেনে নিন: ইতিমধ্যে যারা বিভিন্ন স্কুল কলেজে চাকুরিরত আছেন,তাদের সকলেরই একটি নাম্বার আছে। যা ইনডেক্স নাম্বার হিসেবে পরিচিত। যাদের নাই তারা ওই ঘর ফাঁকা রাখুন।
অনেক সময় আবেদন করতে গিয়ে সার্ভারে চাপ থাকায় সমস্যা হচ্ছে। আবেদেনের পর টাকা জিমা দিলে এসএমএস আসতে দেরি হচ্ছে। তবে চলে আসবে। অপেক্ষা করুন। আবেদনের সময়সীমা নিয়ে বিভ্রান্ত হবেন না। এসএসএম পাঠানোর সময় এনজিআই অবশ্যই লিখবেন। আপনি ইচ্ছানুয়ায়ী আবেদন করতে পারবেন। যেভাবে পরপর আবেদন করবেন সেটি আপনার চয়েস অর্ডার বা পছন্দক্রম হবে। পরে সেটি পরিবর্তণ করতে পারবেন। আবেদন করার সময় ধৈর্য রাখুন। মনে রাখুন: ১. আবেদন করে আবেদনের কপি অবশ্যই প্রিন্ট করবেন বা যেকোনো (পিসি, ফোন, ইমেইল) উপায়ে সংরক্ষণ করবেন। ২. টাকা পাঠানোর সময় ২য় মেসেজের উত্তর আসতে দেরি হয় বা টাকা কাটেনা। কিন্তু ২০-৩০ মিনিট পর ঠিকই টাকা কাটে।বুঝতে অসুবিধা হয় কোন প্রতিষ্ঠানের টাকা কাটলো। এজন্য applicant’s section এ যান সেখানে দেখতে পাবেন কতগুলো পেমেন্ট কনফার্ম হয়েছে। ৩. আবার ২য় মেসেজ পুনরায় পাঠাতে পারেন, সেক্ষেত্রে শুধু মেসেজ চার্জ কাটবে, ১৮০ টাকা দুইবার কাটবেনা। এভাবে ফিরতি মেসেজে বলে দিবে আগের কনফার্ম সম্পর্কে। (এই পদ্ধতি না ব্যবহার করে অপেক্ষা করে applicant’s section এ চেক করবেন) ৪. ২য় মেসেজ পাঠানোর সময় নিজ মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতে পারেন।যেমনঃ NGI-YES-PIN-Mobile no. অবশ্যই ১১ ডিজিটের নম্বর দিবেন। ৫. এলোমেলো আবেদন করেও পরে applicant’s section এ যেয়ে ক্রম ঠিক করে নিতে পারবেন।