এ্যাপসের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনগনের সাথে সরাসরি সার্বক্ষনিক যোগাযোগের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের প্রথম রাজনীতিবিদ হিসেবে এ্যাপস তৈরী করেছেন স্বেচ্ছাসেবকলীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু। যাতে যে কেউ, যে কোন সময় চাইলেই গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু’র সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে। ইতিপূর্বে বাংলাদেশের কোন রাজনীতিবিদ সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের জন্য এ্যাপস তৈরী করেনি। গুগল প্লে ষ্টোরে shachchu লিখে সার্চ দিয়ে যে কেউ তার এ্যানড্রয়েড মোবাইলে এ্যাপসটি ইন্সটল করে নিতে পারবে। এ্যাপসটিতে রয়েছে গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু’র ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক পরিচয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচীর ছবি, ভিডিও এবং সংবাদ। রয়েছে অভিযোগ ও পরামর্শ বিভাগ। যেখানে ঢাকা ১৫ আসনের যে কেউ তাদের কোন অভিযোগ এবং পরামর্শ প্রদান করতে পারবেন। যোগাযোগ বিভাগে এ্যাপসের মাধ্যমে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবেন। এছাড়াও অনলাইন থেকে www.shachchu.com থেকেও যে কেউ চাইলে যোগাযোগ করতে পারবেন। ঢাকা ১৫ আসনের সর্বস্তরের জনগনের সবচেয়ে কাছের মানুষ হিসেবে সবার কাছে পরিচিত স্বেচ্ছাসেবকলীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু। গত ৩২ বছর ধরে সকলের বিপদ আপদে সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকার কারণে মিরপুরের মানুষ ভালবেসে গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চুকে বলে মিরপুরের মাটি ও মানুষের নেতা। সারাক্ষণই গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চুর ব্যক্তিগত অফিসে লোকে লোকারণ্য থাকে। মোবাইলে জানাচ্ছে স্থানীয়দের নানা সমস্যার কথা। ঢাকা ১৫ আসনে যে কার যে কোন সমস্যায় ছুটে আসে শুধু তার কাছেই। কেননা, সবাই জানে ব্যক্তিগতভাবে শতভাগ সৎ এই রাজনীতিবিদের কাছে যে কোন সমস্যা নিয়ে গেলেই তিনি যে কোন মূল্যে সমাধান করে দিবেন। কিন্তু, অনেকেই হয়তো সময়ের অভাবে অথবা গোপনীয়তার কারণে সরাসরি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চুর কাছে আসার সুযোগ হয়না। সেই দিকে নজর দিয়ে জনগনের সাথে সরাসরি সার্বক্ষনিক যোগাযোগের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের প্রথম রাজনীতিবিদ হিসেবে এ্যাপস তৈরী করেছেন। এই বিষয়ে জানতে চাইলে গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয়ের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে বিশ্বের কাছে পরিচিত। বাংলাদেশকে মডেল হিসেবে নিয়ে এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তাদের দেশকেও ডিজিটাল করছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমার এলাকার জনগনের সাথে সার্বক্ষনিক ডিজিটাল যোগাযোগ রক্ষার উদ্দেশ্যে আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। আমার সব সময়ই চেষ্টা থাকে যতোটা সম্ভব জনগনের পাশে থেকে তাদের জন্য কাজ করা। সেই প্রচেষ্টারই এটিও একটি অংশ। উল্লেখ্য, আগামী নির্বাচনে গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ঢাকা ১৫ আসন থেকে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন চাচ্ছেন। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে প্রায় সকল গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু সবার থেকে এগিয়ে। ১৯৮৫ সালে বৃহত্তর ক্যান্টনমেন্ট থানার কার্যকরী সদস্য হিসেবে রাজনৈতিক পথ চলায় গাজী সেজবাউল হোসেন সাচ্চু পরপর দুই দফা বৃহত্তর ক্যান্টনমেন্ট থানার সভাপতি, মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দু’বারের সহসভাপতি, ২০০২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির ত্রান্ ও সমাজকল্যান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৪ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত স্বেচ্ছাসেবকলীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।