সব ধরনের মোটরসাইকেল যেমন হোন্ডা বলে সবার মুখে মুখে, অনলাইন পেমেন্টে বিকাশ যেমন মুখে মুখে তেমনি মোটর সাইকেল বা গাড়ি সেবা বললেই এখন একটিই নাম মুখে আসে আর তা হচ্ছে পাঠাও। পাঠাও এখন সহজ যাত্রীসেবার নাম। এ ঢাকা শহরের জ্যামে আটকে থাকলেই সবার আগে পাঠাওয়ের কথা মনে হয়। পাঠাও কর্তৃপক্ষ জানায়, যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করতে চালু হয়েছেে পাঠাও। সময় সবার জন্য মূল্যবান। সময় বাঁচাতে দ্রুত যোগাযোগের জন্য পাঠাও চালু হয়েছে। ঢাকার মধ্যে যাতে দ্রুত যোগাযোগ করা যায় পাঠাও সে সেবা। সাধারণের কথা চিন্তা করেই ‘পাঠাও’ নামে একটি অ্যাপ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিশেষ এক ব্যবস্থা চালু করেছে। যেখানে আপনি বাইক ও গাড়ির মাধ্যমে ঢাকার বিভিন্ন যায়গায় যেতে পারবেন। ‘পাঠাও’ ব্যবহারের জন্য স্মার্টফোনে পাঠাও অ্যাপের মাধ্যমে নেটওয়ার্কভুক্ত ঢাকার যেকোন জায়গা থেকে বাইকের জন্য রিকোয়েস্ট করতে হয়। এরপর কাছাকাছি থাকা পাঠাও নেটওয়ার্ক এর কোন চালক সেই রিকোয়েস্ট এক্সেপ্ট করলে গ্রাহকের অ্যাপে দেখানো হয় যে কত সময়ের মধ্যে চালক এসে যাত্রীকে তুলে নেন। পাঠাও এর পার্সেল, বাইসাইকেল ও ফুড সার্ভিসও আছে। পাঠাও সর্ব প্রথম যাত্রা শুরু করে ডেলিভারি কোম্পানি হিসেবে, শহরের ই- কমার্স জগতে আলোড়ন জাগিয়ে। এটি ২০১৬ এর প্রথম ১০০ টি বাণিজ্যের মধ্যে ১টি যা “ইশেলন” এ অংশগ্রহণ করে, যে ইভেন্টটি বিশেষ ভাবে এশিয়া প্যাসিফিক ও এর আশে পাশের অঞ্চলের বাণিজ্যের উপর আলোকপাত করে অনুষ্ঠিত হয়। পাঠাও এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলিয়াস হুসেইন বলেন, পাঠাওয়ে এখন হাজারো রাইডার আছেন। এর চাহিদা বাড়ছে। পাঠাও ব্যবহারকারীরাও এখন সব ধরনের রাইড সেবাকেই পাঠাওয়ের সঙ্গে তুলনা করছেন। পাঠাওয়ের এক রাইডার জানান, পাঠাও চালিয়ে খুশি তিনি। একে পার্টটাইম পেশা হিসেবেই নিয়েছেন। ইনকাম ভাল।