বাইক চাই? কিন্তু বাইকের দাম ও পছন্দ করা নিয়ে ঝামেলা। রানারের ‘এক্সিকিউটিভ’ বাইক এখন অনেকেই কিনছেন। বাইকটির মডেল রয়েল প্লাস। দেশে মোটর সাইকেলের বাজারও বেশ রমরমা। বর্তমান বাজারে ৬০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৬ লাখ টাকারও বেশি মূল্যের বাইক রয়েছে। বাজারে মধ্যম দামে ‘এক্সিকিউটিভ’ বাইক আনলো রানার অটোমোবাইলস লিমিটেড। বাইকটি ৪ স্ট্রোক ইঞ্জিনের। এতে এয়ার কুলড সিডিআই ১০৯.১০ সিসির ইঞ্জিন রয়েছে। সিডিআই ইঞ্জিন ব্যবহারের কারণে রয়েল প্লাসে অধিক মাইলেজ পাওয়া যাবে। এই ইঞ্জিনের রক্ষণাবেক্ষন খরচও তুলনামূলক কম।বাইকটি ১ লিটার ফুয়েলে শহরে ৪৫ এবং শহরের বাইরে ৫০ কিলোমিটার যাবে। বাইকটির সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৯৫ কিলোমিটার। রয়েল প্লাসে ১০ লিটারের ফুয়েল ট্যাঙ্ক রয়েছে। রিজার্ভ ট্যাঙ্কে ১ লিটার ফুয়েল ধরে। বাইকটির ম্যাক্স পাওয়ার ৮.০৪ বিএইচপি @ ৭৫০০ আরপিএম এবং সর্বোচ্চ টর্ক৭.৮এনএম @ ৬০০০ আরপিএম। ফুয়েল ট্যাঙ্কের নিচে বাইকের ডান পাশ্বে কিট বক্স রয়েছে। বাইকের চাবি দিয়েই কিট বক্স খোলা যায়। বাইকটির সামনের চাকায় হাইড্রোলিক এবং পেছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে। সামনের চাকায় ২২০ মিলিমিটারের ডিস্ক সংযোজন করা হয়েছে। ফলে বাইকটিকে যেকেনো গতিতেই অনায়াসেই থামানো যাবে। বাইকটির ওজন ১১৪ কেজি। রয়েল প্লাসে ১৮ ইঞ্চি অ্যালয় হুইল ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ৫ স্টেজের অ্যাডজাস্টেবল রিয়ার শখ অ্যাবজর্ভার আছে। ডিজিটাল মিটার এবং সেলফ স্টার্ট বাইকটিকে পূর্ণতা দিয়েছে। বাইকটির মূল্য ১ লাখ ১ হাজার টাকা। নতুন বছর উপলক্ষে রয়েল প্লাসে ৮ হাজার টাকা মূল্যছাড় দেয়া হয়েছে। এছাড়াও বাইক কিনলে নিশ্চিত উপহার হিসেবে থাকছে একটি স্টাইলিশ জ্যাকেট। গোল্ড কয়েন জেতার সুযোগও রয়েছে। জিরো ডাউন পেমেন্টে রানারের এই বাইকটি কিনতে পারবেন। সর্বোচ্চ ৩০ মাসের কিস্তি সুবিধা দেবে রানার অটোমোবাইলস।