লার্নিং-আর্নিং ঠিকমতো চলছে তো? সরকারের এ প্রকল্পে যাদের কাজ দেওয়া হচ্ছে তা ঠিক কাজ করছে নাকি লুটেপুটে খাচ্ছে? নিয়ম ভেঙে লার্নিং আর্নিং প্রকল্পের কাজ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিপুলসংখ্যক শিক্ষিত তরুণ বেকার জনগোষ্ঠীকে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতে ২০১৬ সালের ১০ নভেম্বর থেকে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প শুরু করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ‘লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক প্রকল্পটির মেয়াদ ও বাস্তবায়ন ব্যয় বাড়ানোর অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
দ্বিতীয় মেয়াদে নতুন করে প্রশিক্ষণ দিতে ১৩৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। সংশোধনীতে প্রকল্পের সময়সীমা চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। গত ৬ মে আইসিটি বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকল্প পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেনের স্বাক্ষরিত সংক্ষিপ্ত তালিকা (শর্টলিস্ট) প্রকাশের পর থেকেই নানান অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা (পিপিআর) বইয়ের ১৬৬নং পেজে ১১৫তম ধারায় বলা হয়েছে, প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির বিবেচনায় আলোচ্য কার্যসম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা পূরণে যথাযথ এবং পর্যাপ্ত সামর্থ্য প্রদর্শন করেছে এমন কমপক্ষে চারটি এবং সর্বোচ্চ সাতটি প্রতিষ্ঠানের নাম থাকা বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
কিন্তু সে শর্ত ভঙ্গ করে সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ১৫টি লটের মধ্যে ১২টি লটের ক্ষেত্রে নিয়ম মানা হলেও তিনটি লটের (৫, ৯ ও ১৫নং লট) ক্ষেত্রে কোনো নিয়ম মানা হয়নি। পাঁচ নম্বর লটে শুধুমাত্র একটি এবং নয় ও ১৫ নম্বর লটে দুটি করে প্রতিষ্ঠানের নাম রয়েছে। পিপিআরে বলা আছে মূল্যায়নের পর যদি সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা চারের কম হয়, তাহলে প্রস্তাব মূল্যায়ন কমিটি নিম্নবর্ণিত বিষয়াদি যাচাইয়ের উদ্দেশ্যে উক্ত কাজ পুনঃনিরীক্ষণ করবে। ক) আগ্রহ ব্যক্তকরণের অনুরোধের ছকটি সঠিক ছিল কিনা; খ) এটা ক্রয়কারীর প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে কিনা এবং গ) বিধি ৯০ অনুযায়ী যথাযথভাবে এটার বিজ্ঞাপন প্রকাশ হয়েছিল কিনা।
পিপিআরে আরও বলা হয়েছে, বৃহত্তর প্রতিযোগিতা কাম্য হলে ক্রয়কারী কার্যালয় প্রধান সংশ্লিষ্ট কাজটি পরামর্শকদের কাছে অধিকতর আকর্ষণীয় করতে যথাযথ সংশোধন করে আগ্রহ ব্যক্তকরণের অনুরোধ অধিকতর ব্যাপকভাবে পুনঃপ্রচারের নির্দেশ প্রদান করবে।
তবে পুনঃবিজ্ঞাপন প্রচারের পরেও মূল্যায়নকৃত সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত আবেদনকারীর সংখ্যা চারটির কম হয়, সে ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্ত তালিকা চূড়ান্ত বলে বিবেচিত করতে হবে এবং সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত স্বল্পসংখ্যক আবেদনকারীর নিকটেই প্রস্তাব দাখিলের অনুরোধসংবলিত দলিল প্রেরণ করতে হবে।
তবে সেখানেও কোনো নিয়ম মানা হয়নি। প্রথম দফায় যে সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সেটাই বহাল রেখে ১৫টি লটের কাজ ভাগ করে দেয়া হয়েছে। পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা (পিপিআর) অনুযায়ী শর্টলিস্টে তালিকাভুক্ত সব প্রতিষ্ঠানকে ডাকতে হবে। কে কত নম্বর পেল, সেটা সবাইকে অবহিত করতে হবে। তবে এবার লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পের এই বিধানটিও রক্ষা করা হয়নি। শুধুমাত্র যারা পাশ করেছে তাদেরকেই দুই ধাপে কারিগরি ও আর্থিক প্রস্তাব উন্মোচন করতে ডাকা হয়।
কিন্তু সংক্ষিপ্ত তালিকায় কিছু বড় প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করা হলেও কাজ দেয়ার ক্ষেত্রে তুলনামূলক ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্বাচিত করা হয়েছে। কারিগরি ও আর্থিক প্রস্তাবনায় ডাক পাওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকাটি যুগান্তরের হাতে এসেছে। ১৫টি লটের সংক্ষিপ্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ৫৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যে ১৫টি প্রতিষ্ঠানকে নিয়ম ভঙ্গ করে কাজ দেয়া হচ্ছে তা নিম্নরূপ-
প্রথম লটে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে আই সফটওয়্যার লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য দুই সহযোগী প্রতিষ্ঠান রকমারি আইটি লিমিটেড এবং ইনোভ্যাজন টেকনোলোজি। একই লটে থাকা আইবিসিএস প্রি-ম্যাক্স লিমিটেডের মতো ৩০ বছর বয়সী বড় আইটি প্রতিষ্ঠান কাজ পায়নি।
দ্বিতীয় লটে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে বিএম আইটি সল্যুশনস লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য তিনটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান অ্যাপনোমেট্রি লিমিটেড, বাংলা সল্যুশন লিমিটেড এবং রুট এক্সিস। একই লটে থাকা সাত শতাধিক কর্মীর প্রতিষ্ঠান টেকনো ভিস্তা কাজ পায়নি।
তৃতীয় লটে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে নিউ হরাইজন সিএলসি বাংলাদেশ। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে বিডি টেক সার্ভিস নামের একটি নন-আইটি কোম্পানি। বিডি টেক সার্ভিস মূলত বিভিন্ন অফিসে প্যাড, খাতা, কলম সরবরাহ করে থাকে। তাদের উল্লেখ করার মতো কোনো অফিসও নাই।
চতুর্থ লটে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে মাইসফট হ্যাভেন (বিডি) লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য দুই সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইজি টেকনোলজি লিমিটেড এবং অ্যালান টেকনোলোজি প্রাইভেট লিমিটেড। একই লটে থাকা তুলনামূলক বড় প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ পায়নি।
পঞ্চম লটে বাংলানেট টেকনোলজিস লিমিটেড নামের একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানের নাম এসেছে। তারাই কাজ পেয়েছে। পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা (পিপিআর)-এর বাইরে গিয়ে এই প্রতিষ্ঠানটিকে কাজ দেয়া হয়েছে।
পিপিআর-এর বিধানে শর্টলিস্টে ন্যূনতম চারটি প্রতিষ্ঠানের নাম থাকতে হবে। কিন্তু নিয়ম ভেঙে একটি এবং দুটি নামের তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে।
পিপিআর-এর বিধানে শর্টলিস্টে ন্যূনতম চারটি প্রতিষ্ঠানের নাম থাকতে হবে। কিন্তু নিয়ম ভেঙে একটি এবং দুটি নামের তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে।
ষষ্ঠ লটে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে একেআর টেকনোলজি লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য তিন সহযোগী প্রতিষ্ঠান অরেঞ্জবিডি লিমিটেড, ডিক্রাউড আইটি লিমিটেড এবং ইনফিনিটি টেকনোলোজি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড। একই লটে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব আইটি এবং ভার্চুয়াল ডিজিটাল টেকনোলজিস লিমিটেডের মতো বড় প্রতিষ্ঠান কাজ পায়নি। অথচ সম্প্রতি একই মন্ত্রণালয়ের শী-পাওয়ার নামের একটি প্রকল্পের টেন্ডারে আবেদন করলেও ট্রেইনিং সম্পর্কিত অফিস না থাকার কারণে কারিগরি ও আর্থিক প্রস্তাবে প্রথম হওয়ার পরেও কাজ দেয়নি একেআর টেকনোলজি লিমিটেডকে।
সপ্তম লটে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে ডটকম সিস্টেম লিমিটেড। এই প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা গেছে তাদের এক পেজের ওয়েবসাইট। এর বাইরে কোনো অবকাঠামো নেই।
অষ্টম লটে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে ক্যাপাসিটি বিল্ডিং সার্ভিস গ্রুপ এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য দুটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান ওয়ার্কস্পেস ইনফো টেক লিমিটেড এবং ওপেন আইটি লিমিটেড। এটি মূলত এনজিও প্রতিষ্ঠান। পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালায় (পিপিআর) এনজিওকে কাজ দেয়ার কোনো বিধান নেই।
নবম লটে দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে লিডস ট্রেইনিং অ্যান্ড কনসাল্টিং লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য তিনটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান কেইভম্যান ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, সাইবার টেক আইটি পার্ক লিমিটেড এবং লিডস সফট বাংলাদেশ লিমিটেড। এখানেও পিপিআর-এর বিধান (শর্টলিস্টে ন্যূনতম চারটি প্রতিষ্ঠানের নাম থাকতে হবে) পালন করা হয়নি। এদিকে একই মালিকের দুটি প্রতিষ্ঠান একসঙ্গে যৌথভাবে কাজ করার জন্য এই প্রকল্পে আবেদন করেছে। যা পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালার স্পষ্ট লঙ্ঘন।
দশম লটে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে বেজ লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান এক্স-পোনেন্ট ইনফো সিস্টেম লিমিটেড। একই লটে অপটিমাম সল্যুশন সার্ভিস এবং টেক ভ্যালি সল্যুশন লিমিটেডের মতো বড় প্রতিষ্ঠান কাজ পায়নি।
একাদশতম লটে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে রেইজ আইটি সল্যুশন লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য দুটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান অ্যাটম অ্যাপ লিমিটেড এবং রাইদা আইটি। রেইজ আইটির সরকারি কোনো ট্রেইনিং সম্পর্কিত কাজের অভিজ্ঞতা নেই। তারা মূলত গুগল অ্যাডসেন্সের মতো কোম্পানিগুলোর অনলাইন রেভিনিউ ম্যানেজমেন্ট নিয়ে কাজ করে। তাদের সঙ্গে আবেদন করা চারটি বড় প্রতিষ্ঠান কাজ পায়নি।
দ্বাদশতম লটে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে মিলেনিয়াম সিস্টেম সল্যুশন লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য তিনটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান ফিউচার জেনারেশন, আইটি সল্যুশন এবং পারছুজা ইঞ্জি. উন্নয়ন লিমিটেড। তাদের প্রশিক্ষণসংশ্লিষ্ট কোনো অভিজ্ঞতা নেই। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আবেদন করা দেশের সর্ববৃহত্তম আইটি প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি ডিজিকন কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।
ত্রয়োদশ লটে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য তিনটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান সেল, স্যাভি এবং ওআইটিএল। অথচ সার্ভিস ইঞ্জিন ছাড়া অন্য প্রতিষ্ঠানের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।
চতুর্দশতম লটে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে ইনফ্লাক লিমিটেড এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য দুটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান প্রাইম টেক সল্যুশন লিমিটেড এবং স্পিনঅফ আইটি। একই লটে সিনেসিস আইটি নিউজেন টেকের মতো বড় প্রতিষ্ঠান কাজ পায়নি।
পঞ্চদশতম লটে দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ পেয়েছে ইন্সটিটিউট অব প্রফেশনাল লার্নিং (আইপিএল) এবং তাদের নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের অন্য তিনটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিয়ণ্ড ইনোভেশন অ্যান্ড টেকনোলোজি লিমিটেড, সিএসএল ট্রেইনিং এবং এইচএসবিএলসিও সল্যুশন। তাদের সরকারি প্রশিক্ষণের কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। এছাড়া পিপিআর-এর বিধান (শর্টলিস্টে ন্যূনতম চারটি প্রতিষ্ঠানের নাম থাকতে হবে) পালন করা হয়নি।
পিপিআর-এর বিধানে শর্টলিস্টে ন্যূনতম চারটি প্রতিষ্ঠানের নাম থাকতে হবে। কিন্তু নিয়ম ভেঙে একটি এবং দুটি নামের তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে।
পিপিআর-এর বিধানে শর্টলিস্টে ন্যূনতম চারটি প্রতিষ্ঠানের নাম থাকতে হবে। কিন্তু নিয়ম ভেঙে একটি এবং দুটি নামের তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে।
রিকোয়েস্ট ফর এক্সপ্রেশনস অব ইন্টারেস্ট (ইওআই) নোটিশে ১৫(৭) অংশে লেখা আছে, কোনো ব্যক্তি একাধিক প্যাকেজ বা লটে আবেদন করতে পারবে না। কিন্তু ছয় নম্বর লটে ইউনিফোন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ বাবু একেআর টেকনোলজি লিমিটেডের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেন।
আবার তার অন্য একটি কোম্পানি অ্যাটম অ্যাপ লিমিটেড ১১ নম্বর লটের রেইজ আইটি সল্যুশন লিমিটেডের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেছে। দুটি প্রতিষ্ঠান যেখানে যোগ্য হিসেবে সংক্ষিপ্ত তালিকায় নামই আসার কথা নয়, সেখানে দুটি প্রতিষ্ঠানই কাজ পাওয়ার জন্য নির্বাচিত হয়েছে।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘আমাদের কাছে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ এসেছে। আমরা বিষয়টিকে গুরুত্বসহকারে দেখছি। কোথাও বেআইনি কাজ হলে তার তদন্ত হবে। তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেয়া হবে’। তথ্যসূত্র: যুগান্তর ডটকম।