১০৩ দিনে জীবন ও জীবিকা বাঁচিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার বিষয় বাজেটে এসেছে সেটা যথাযথ। এক্ষেত্রে শিক্ষা ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে অনেক বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। ঢাকার বাইরের হাজার হাজার গ্রামের তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতিকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
শুক্রবার (১৯ জুন) অনলাইনে ইয়্যুথ পার্লামেন্ট বাজেট অধিবেশনে যোগ দিয়ে এমন অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক শুক্রবার বলে, কোভিড-১৯ মহামারিকালে ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ, ই-কমার্সে কেনাকাটা বেড়েছে ৫০ শতাংশ এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে ৫০ লাখ। দেশে এখন মোট সাড়ে ৬ লক্ষ আইটি ফিলান্সার রয়েছে । সেই মুহূর্তে সাধারণ মানুষের ইন্টারনেট ব্যবহার আরো উৎসাহিত করতে আমিও একমত। ইন্টারনেটের ওপর বিদ্যমান ১০ শতাংশ শুল্ক যদি কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয় তাহলে ভালো। যদি সেটা সম্ভব না হয়, অন্তত বাড়ানো না হয় সেজন্য দাপ্তরিক ভাবে আমি মাননীয় অর্থমন্ত্রীর কাছে আবেদন-নিবেদন করেছি। অনুরোধ করেছি। আজকেও তরুণ সংসদ সদস্যদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছি।
বঙ্গবন্ধুর দর্শন অনুযায়ী ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় দেশ এগিয়ে যাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী।
ধ্রুবতারা ইয়্যুথ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন এবং অ্যাকশন এইডের আয়োজনে এই অধিবেশন আরো উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, অ্যাকশন এইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবির, বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য প্রমুখ।