নতুন পন্য

সাশ্রয়ী দামে সেরা গেমিং অভিজ্ঞতা দেবে ৮ গিগাবাইট র‌্যামের অপো এ৯ ২০২০

By Baadshah

September 29, 2019

সাম্প্রতি অপো বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে ৮ গিগাবাইট র‌্যাম, ১১ ন্যানোমিটার স্ন্যাপড্রাগন ৬৬৫ মোবাইল প্ল্যাটফর্ম এবং ৫০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিযুক্ত অপো এ৯ ২০২০। দুর্দান্ত গতি আর অতুলনীয় পারফর্মেন্সের সমন্বয়ে ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনের বিকল্প হয়ে উঠতে সক্ষম ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে ২৪,৯৯০ টাকায়। ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এর বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হবে। র্বুমানে এর প্রি-বুকিং চলছে। প্রি-বুকিংয়ের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় উপহার।

অপো বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে এলো বহুল প্রতীক্ষিত ‘এ৯ ২০২০’। হার্ডকোর গেমারদের চাহিদা পূরণে বিশেষভাবে গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে সাশ্রয়ী মূল্যের এই স্মার্টফোনটির ফিচারের ক্ষেত্রে। মাল্টিটাস্কিং সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ফোনটিতে স্থাপন করা হয়েছে ৮ গিগাবাইট র‌্যাম এবং ১১ ন্যানোমিটার স্ন্যাপড্রাগন ৬৬৫ মোবাইল প্ল্যাটফর্ম। কেবল স্পেসিফিকেশনের ক্ষেত্রেই নয়, দীর্ঘসময় জুড়ে ব্যাটারি ব্যাকআপ নিশ্চিতে ফোনটিতে স্থাপন করা হয়েছে ৫০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। তবে ‘অপো এ৯ ২০২০’ অনন্য কারণ এতো দুর্দান্ত সব স্পেসিফিকেশন সমৃদ্ধ এই স্মার্টফোনটি পাওয়া যাবে ২৪,৯৯০ টাকায়।

অল্প র‌্যামের স্মার্টফোনে মাল্টিটাস্কিং করা রীতিমতো চ্যালেঞ্জিং একটি কাজ। বিশেষ করে ফ্ল্যাগশিপ ব্যতীত অন্যান্য স্মার্টফোনে সীমিত র‌্যাম থাকায় একাধিক অ্যাপ চালু রাখতে চাইলে তা ব্যবহারকারীদের জন্য বেশ দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এসব দিক বিবেচনা করে বেশ সাশ্রয়ী দামে ৮ গিগাবাইট র‌্যাম সমৃদ্ধ স্মার্টফোন নিয়ে এলো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড অপো।

কেন অধিক র‌্যাম প্রয়োজন? র‌্যাম এবং ইন্টারনাল মেমোরির সাথে তফাৎ হচ্ছে র‌্যাম-এ থাকা মেমোরি খুব দ্রত কাজ করতে সক্ষম। তাই কোন অ্যাপ কিংবা গেম চালু করা মাত্র তা অবস্থান নেয় র‌্যামে, অল্প র‌্যাম থাকা স্মার্টফোনে একই সময়ে একাধিক অ্যাপ চালানো সম্ভব হয় না। এ ধরণের সমস্যা এড়াতে তাই প্রয়োজন বেশি র‌্যাম। উদাহারণসরূপ অল্প র‌্যাম যুক্ত স্মার্টফোনে গেম চালু থাকা অবস্থায় ফোনকল আসলে অনেক সময়েই গেমটি পুনরায় চালু হতে বেশ অনেকটা সময় নেয়।

বিশেষ করে গেমারদের ক্ষেত্রে এ ধরণের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতেই সদ্য বাজারে আসা অপো এ৯ ২০২০ এ স্থাপন করা হয়েছে ৮ গিগাবাইট র‌্যাম। ফলে একাধিক অ্যাপ চালু অবস্থাতেও যেমন বড় কোন গেম খেলা যাবে, তেমনি কোন অ্যাপের ফোর্স ক্লোজের সংখ্যাও নেমে আসতে পারে শূন্যের কোঠায়। এ ছাড়াও হেভি-ডিউটি গেমিংয়ের সক্ষমতা বাড়াতেই ফোনটিতে থাকছে গেম-বুস্ট ২.০ প্রযুক্তি। এর ফলে স্ক্রিনের সেন্সিটিভিটি যেমন বাড়বে তেমনি প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রেও বাড়বে গতি। ফোন গরম হয়ে যাওয়া, থেমে যাওয়া কিংবা ফ্রেম ড্রপের মতো বিষয়গুলো থেকেও মুক্তি দিতে পারে গেম-বুস্ট প্রযুক্তি।