TechJano

সিক্রেট: ফেসবুক নিউজ ফিড কিভাবে কাজ করে? এবং সফল হতে কি করতে হবে ?

facebook

ফেসবুক এলগরিদম সব সময় নতুন, ব্যাবহারকারীকে তুলনামূলক ভাল কিছু দেয়ার জন্য । কিন্তু এলগরিদমের কিছু পরিবর্তন বাজিমাত করেছে ইন্টারেস্ট এবং কথপকথন এর উপর ভিত্তি করে । যেমন-সাম্প্রতিক ২০১৮ সালের শুরুতে “Meaningful Interactions” আপডেট, যেখানে ফেসবুক ঘোষণা করেছে যে পোস্ট অর্থপূর্ণ কথোপকথন তৈরি করে তাকে প্রাধান্য দেয়া হবে , বিশেষ করে ফ্যামিলি এবং ফ্রেন্ডস দের ।

ব্র্যান্ড ,পাবলিশার , ফেসবুক পেজ ম্যানেজার দের এই আপডেট এর প্রতিক্রিয়া ছিল কৌতুহল আর চিন্তার । এই ভেবে যে, খুব কম সংখক মানুষের কাছে তারা পৌঁছতে পারবে ফেসবুক এর মাধ্যমে । আমরা অনেক ভাগ্যবান যে, ২০১৮ সালের যে নতুন ফেসবুক এলগরিদম তার ভেতরের খবর জানতে পেরেছি ।

কিভাবে ফেসবুক এলগরিদম কাজ করে তার সব কিছু দেয়া হল , শুধু তাই নয় কিভাবে মার্কেটিয়ার এবং ব্র্যান্ড গুলি ফেসবুকে ২০১৮ সালে উন্নতিলাভ করতে পারে তা্ও দেওয়া হলঃ

চলুন শুরু করা যাক,
কিভাবে ফেসবুক এলগরিদম এবং নিউজ ফিড কাজ করে? (২০১৮)

যখন একজন ব্যাবহার কারী ফেসবুক ভিজিট করে তখন হাজার হাজার সম্ভাব্য পোস্ট থাকে যে গুলি তার নিউজ ফিডে দেখানো যেতে পারে । বাস্তববুদ্ধিসম্পন্ন এলগরিদম এই সমস্ত পোস্ট গুলি নিয়ে সাজায় এমনভাবে যে কেমন প্রতিক্রিয়া জানাবে ব্যাবহার
কারী এই সব কনটেন্ট এর প্রতি। এই টাই হচ্ছে বেসিক নীতি চলুন গভীরে যাওয়া যাক

বর্তমান ফেসবুক নিউজ ফিড এলগরিদম কে ৪ টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে, খুবই সহজ উপাদানে ।

# Inventory ( কনটেন্ট এর সহজলভ্যতা )
# Signals ( কনটেন্ট এর বিবেচ্য বিষয় )
# Predictions ( ব্যাবহার কারীর বিবেচ্য বিষয় )
# Overall Score

এই ৪ টি ফেসবুক এলগরিদম প্রধান নীতি ফেসবুক ব্যাবহারকারীকে তুলনামূলক ভাল কিছু দিতে নিশ্চিত করবে ।

Signals হচ্ছে-আমরা ব্র্যান্ড বা মার্কেটিয়ার হিসেবে যার উপর ফোকাস করে থাকি, অনেক বেশী ব্যাবহারকারীকে তাদের নিউজ ফিডে কনটেন্ট দেখানো । আগে ফেসবুক সকল প্রকার সিগন্যাল ব্যাবহার করতো কোন পোস্ট টি দেখানো হবে তা নির্ধারণ করতে ।

সিগন্যাল গুলি নিম্নরূপ
– এভারেজ সময় দেয়া কনটেন্ট এর উপর
– মেস্নেঞ্জারে লিঙ্ক শেয়ার করা
– একটি ভিডিও এর কমেন্টে কয়েকবার রিপ্লাই দেয়া
– অভারঅল এঙ্গেজমেনট
– কখন পোস্ট করা হয়েছে
– গল্প ধরনের
– কারো ইমেজে বা স্ট্যাটাস এ লাইক বা কমেন্ট করা
– ফ্রেন্ড এর শেয়ারে কোন ব্র্যান্ড বা পাবলিশার এর সাথে এঙ্গেজমেনট
– পোস্ট টি কত টা তথ্য পূর্ণ

এখন এলগরিদম শুধু সেই সিগন্যাল ব্যাবহার করে থাকে যেটি খুব বেশী আনুকূল্য পেয়ে থাকে যেমন যে পোস্ট টি বেশী শেয়ার বা কমেন্ট পেয়ে থাকে ।

এখন শুধু যে গুলি সিগন্যাল কে প্রাধান্য দেয়া হয়
– মেস্নেঞ্জারে লিঙ্ক শেয়ার করা
– একটি ভিডিও এর কমেন্টে কয়েকবার রিপ্লাই দেয়া
– কারো ইমেজে বা স্ট্যাটাস এ লাইক বা কমেন্ট করা
– ফ্রেন্ড এর শেয়ারে কোন ব্র্যান্ড বা পাবলিশার এর সাথে এঙ্গেজমেনট

একটি কারন কেন ফেসবুক কোন পেজ এর পাবলিক কনটেন্ট এর উপর ফ্যামিলি এবং ফ্রেন্ড এর পোস্ট কে প্রাধান্য দিচ্ছে ?
কারন, তারা বিশ্বাস করে পারসন টু পেজ এর সম্পর্ক থেকে পারসন টু পারসন সম্পর্ক বেশী মূল্যবান। অন্য কথায়, ফ্যামিলি এবং ফ্রেন্ড এর কনটেন্ট পেজ এর কনটেন্ট থেকে বেশী আবেদন রাখে ।
কোন জিনিস কনটেন্ট কে আরও বেশী প্রিয় এবং আকর্ষণীয় করে তোলে তার উপর ফোকাস না দিয়ে বরং কোন জিনিস কনটেন্ট কে আরও বেশী পারসনাল এবং কথার উপর কথা চালিয়ে যাওয়ার মত যোগ্য করে তোলে তার উপর ফোকাস দিতে হবে । ফেসবুক এলগরিদমে প্রত্যেক টপ সিগন্যাল এবং রেঙ্ককিং ফ্যাক্টর বোঝা হচ্ছে প্রথম পদক্ষেপ রেঙ্ককিং এ দুর্দান্ত ভাল করা কনটেন্ট তৈরি করতে ।

ফেসবুক এলগরিদমে টপ রেঙ্ককিং ফ্যাক্টর

যখন আপনি ভাবছেন কোন টাইপ কনটেন্ট ফেসবুক নিউজ ফিড ফেভার করবে । এই ব্যাপারে এগোতে গেলে “active” এবং “passive” প্রতিক্রিয়া এর মাঝে পার্থক্য নির্ণয় করা গুরুত্ত্বপূর্ণ ।
একটিভ প্রতিক্রিয়া যেমন শেয়ার , কমেন্ট , রিঅ্যাক্ট অনেক বেশী ওয়েট দিবে উপরে রাখতে পেসিভ প্রতিক্রিয়া থেকে যেমন ক্লিক , ভিউ, হুভারিং ।

চলুন দেখা যাক প্রত্যেকটি একটিভ প্রতিক্রিয়া কে বিস্তারিত ভাবে ।

# ০১ কমেন্ট করা

২০১৮ সালে নতুন ফেসবুক এলগরিদমে সব থেকে টপ সিগন্যাল হচ্ছে কমেন্ট করা । যেমনটি নিউজ ফিড এর হেড Adam Mosseri প্রেস রিলিজে লিখেছেন ” যে পেজ পোস্ট মানুষের মাঝে কথপকথনের জন্ম দেয় তা নিউজ ফিডের তুলনামূলক উপরে দেখাবে ।
যেমন-ফেসবুকে লাইভ ভিডিও ভিউয়ার দের মতামত আদান প্রদানে উৎসাহিত করে থাকে । তাই অন্যান্য রেগুলার ভিডিও থেকে লাইভ ভিডিও ৬ গুন বেশী ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া পেয়ে থাকে । ”

যাইহোক, এই টা পরিষ্কার করা গুরত্তপূর্ণ যে, মানুষ কে কমেন্ট করতে উৎসাহিত করার জন্য ” Engagement Bait ” ( যদি আপনিও রক গান পছন্দ করেন তবে কমেন্ট করুন ) করাটা আপনার পোস্টের নিউজ ফিডে রেংকিং না করে বরং পদাবনতি হবে।
ফেসবুক পেজ এডমিন এর উচিৎ হবে ” engagement bait ” কৌশল পরিহার করে সর্বদা প্রাসঙ্গিক এবং অর্থপূর্ণ স্টোরি পোস্ট করার উপর ফোকাস দেয়া ।

# ২ শেয়ারিং
২০১৮ সালের নতুন ফেসবুক এলগরিদমে কমেন্ট এর পরে টপ রেংকিং সিগন্যাল হচ্ছে শেয়ার করা । উপরে যে সিগন্যাল উল্লেখ করা হয়েছে সে খানে আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন যে ২ প্রকার শেয়ার এর কথা বলা হয়েছে ।

# মানুষ মেস্নেজারে লিঙ্ক বা কনটেন্ট শেয়ার করে
# ফ্রেন্ড এর শেয়ার করা পোস্টে কোন ব্র্যান্ড বা পাবলিশার এর সাথে এঙ্গেজমেন্ট

অন্য কথায় ফেসবুক যেমন প্রাইভেট কনটেন্ট শেয়ার করা কে প্রাধান্য দিয়ে থাকে তেমন পাবলিক কনটেন্ট শেয়ার এর ক্ষেত্রেও সেটা করে থাকে । তবে আরেকটি প্রধান ব্যাপার লক্ষ্য রাখতে হবে যে, ফেসবুক শুধু মাত্র শেয়ার করা পোস্ট কে প্রাধান্য দিবে না যদি না পোস্ট টি ফ্রেন্ড দের মাঝে কথোপকথনের জন্ম দিয়ে বাজিমাত করে ।

যেমন, আমি যদি কোন কোম্পানির পেজের পোস্ট শেয়ার করি আর আমার বন্ধুরা একের পর এক কমেন্ট করতে থাকে তবে সেই পোস্ট টি আরও বেশী ফ্রেন্ডের নিউজ ফিডে দেখাবে ।

কিন্তু আমার শেয়ার করা পোস্টে যদি আমার কোন ফ্রেন্ড কমেন্ট না করে তবে পোস্ট টি রেংকিং হবে না নিউজ ফিডে ফলে অন্য ফ্রেন্ডের নিউজ ফিডে তা দেখাবে না ।

# ০৩ Reacting
তৃতীয় মেইন সিগন্যাল হচ্ছে রিএকশন, যদিও রিএকশন কমেন্ট , শেয়ার এর মত শক্তিশালী না তারপরেও একটিভ প্রতিক্রিয়া সেটাও কোম্পানির পোস্ট বেশী মানুষের নিউজ ফিডে দেখাতে সাহায্য করে থাকে ।

আমরা আশা করতে পারি না যে, প্রত্যেকেই পোস্ট শেয়ার করবে বা কমেন্ট করবে তাই রিএকশন হচ্ছে ফেসবুকের তৃতীয় পথ কনটেন্ট এর মান বিচার করতে । Mark Zuckerberg এর পোস্টে বলা হয়েছে যে, কনটেন্ট এর মান হচ্ছে মেইন ব্যাপার কোন পোস্ট কে এগিয়ে রাখতে ।
” গবেষণা বলে আমরা যখন সোশ্যাল মিডিয়া ইউজ করি সবার সাথে কানেক্ট থাকার জন্য তখন এর বেশ যত্ন করে থাকি ভাল থাকার জন্য । আমরা আরও বেশী কানেক্টেড এবং কম একাকীত্ব অনুভব করি, যা আমাদের কে দীর্ঘ মেয়াদে সুখী এবং সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। অপর দিকে আমরা যেমন লিখা পড়ে থাকি বা ভিডিও দেখি তত টা ভাল ফিল দেয়্ না যদিও তা অনেক তথ্য পূর্ণ এবং অনেক মজাদার বিনোদন হোক ”

চলুন দেখা যাক, কোম্পানির জন্য কিছু কার্যকারী পদক্ষেপ

ফেসবুকে সফল হতে কোম্পানি গুলি কি করতে পারে

আমরা জান , একটি কোম্পানি হিসেবে , আমাদের অর্থপূর্ণ প্রতিক্রিয়া এর উপর ফোকাস দিতে হবে । কিন্তু বাস্তবে সেটা কেমন হবে ?
২০১৮ সালে আপনার পেজের সফলতা নিশ্চিত করতে কয়েকটি পথ। ব্র্যান্ড হিসেবে আপনি ৩ টি গুরত্বপূর্ণ কাজ করতে পারেন

# যে কনটেন্ট লাইক মাইন্ডেড মানুষ কে কানেক্ট করে তার উপর ফোকাস দেয়া
# যে ধরনের কনটেন্ট অর্থপূর্ণ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে সে গুলি পোস্ট করা
# আপনার কোম্পানি সম্পর্কিত ফেসবুক গ্রুপে একটিভ হওয়া

# ০১ যে কনটেন্ট মানুষ কে কানেক্ট করে তার উপর ফোকাস দেয়া

অর্থপূর্ণ প্রতিক্রিয়া এর মাধ্যমে যে কনটেন্ট মানুষ কে কানেক্ট করে তার উপর ফোকাস দেয়া টা হয়তো আপনার বর্তমান ফেসবুক কনটেন্ট কৌশল এর মতই হতে পারে । কিন্তু ইহা মৌলিক
পরিবর্তন কিভাবে আমরা কনটেন্ট কে সামনে এগিয়ে নিতে পারি ।
” আপনার কোম্পানির জন্য “কনটেন্ট ( যাতে মানুষ প্রতিক্রিয়া দেখায় ) তৈরি করা ছেড়ে দিয়ে ” মানুষের জন্য ” কনটেন্ট তৈরি করা শুরু করুন যা ইমশনে নাড়া দিবে শেয়ার বা কমেন্ট করতে ।
মানুষের জন্য কনটেন্ট তৈরি করতে তাদের কে আগে গভীর ভাবে চেনা দরকার

# আপনার পাঠক এর চ্যালেঞ্জ কি ?
# আপনার পাঠক এর মোটিভেশন কি ?
# আপনার পাঠক কিসে প্রতিক্রিয়া দেখাতে ভালবাসে
# আপনার পাঠক কোন ব্যাপার আমলে নেয়

যেমন আমাদের পাঠক গুরত্ত দিয়ে থাকে আরও কার্যকারী মার্কেটিং কৌশল । এই সিম্পল ব্যাপারটি আমাদের কে পথ দেখায় প্রত্যেকটি কনটেন্ট তৈরি করতে যা আমারা প্রতিনিয়ত শেয়ার করে থাকি ।
ফেসবুকে শেয়ার করা প্রত্যেক টি কনটেন্ট নির্দিষ্ট অর্জন এর দিকে ইঙ্গিত করে থাকে । যার ফলে তাদের ইমশনে নাড়া দেয় লাইক , কমেন্ট বা শেয়ার করতে ।

# ০২ এমন ধরনের কনটেন্ট পোস্ট করুন যা সভাবতই অর্থপূর্ণ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে 
কিছু কনটেন্ট আছে যা ব্যাবহার কারীদের মাঝে আলোচনার জন্ম দেয় । ভিডিও হচ্ছে সেই ধরনের কনটেন্ট যা আপনার ফেসবুকে সফল হতে শক্তিশালী ভুমিকা রাখে।

সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুক নিউজ ফিডের ব্যাপারে Adam Mosseri চোখ খুলে দেবার মত অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন ।
“ফেসবুকে লাইভ ভিডিও বেশির ভাগ সময় ভিউয়ার দের মাঝে কথোপকথনের সৃষ্টি করে থাকে, যা অন্যান্য রেগুলার ভিডিও থেকে ৬ গুন বেশী । যারা ফেসবুকে ভিডিও শেয়ার করে তাদের ফলোয়ারদের মাঝে আলোচনার জন্ম দেয় যেমনটি হয়ে থাকে সেলিব্রিটিদের ক্ষেত্রে । ”

ফেসবুকে এঙ্গেজমেনট এর ক্ষেত্রে বানানো ভিডিও লিঙ্ক এবং ইমেইজ থেকে বেশী কাজে আসে, আর এখন ফেসবুক লাইভ ভিডিও সবার থেকে বেশী ভাল কাজে আসে ।

# ০৩ আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কিত যে ফেসবুক গ্রুপ আছে সে খানে একটিভ হন 

পুরো পৃথিবীতে ১ বিলিয়ন এর বেশী মানুষ ফেসবুক গ্রুপ ইউজ করে । এবং ১০০ মিলিয়ন এর বেশী মানুষ ফেসবুকে তার গ্রুপ গুলি তে প্রত্যেক দিন কয়েকবার ভিজিট করা গুরত্তপূর্ণ মনে করে ।

ফেসবুক গ্রুপ হচ্ছে নির্ভুল পথ মানুষ যে সমস্ত বিষয় , সমস্যা , কারনসমূহ গুরত্তের সাথে নেয়। সে ব্যাপারে সক্রিয় এবং সবার অংশ গ্রহন মুলক একটি প্লাটফর্ম গড়ে তোলার জন্য । চাই সেটা ফ্যাশন , ভ্রমন , সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং যাই হোক না কেন,আমাদের দেশে যথেষ্ট গ্রুপ আছে যেখানে লাইক মাইন্ডেড মানুষকে কানেক্ট করা যাবে ।

ফেসবুক গ্রুপের আসল মজা হল যে, আপনি আপনার টার্গেট মানুষ এর মাঝেকথোপকথন তৈরি করতে পারবেন আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে । তাছাড়া সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ কে কানেক্ট করতে পারবেন যারা আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে আগ্রহী । সেই জন্য আমরা নাটকীয় উত্থান দেখেছি ফেসবুক গ্রুপ কে ব্যাবহার করারমাধ্যমে । নিউজ ফিডে কনটেন্ট এর সাগরে ফেসবুক গ্রুপ মানুষকে আরও বেশী প্রাইভেট এবং পারসনাল পথ দেখিয়েছে তাদের চিন্তা ভাবনা, মতামত এবং আইডিয়া শেয়ার করতে ।

একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলার মাধ্যমে আপনি আপনার টার্গেট মানুষদের একটি সংঘ গড়ে তুলছেন যেখানে সবাই একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে পারে ।

পরিশেষে বলতে চাই, এই টা নিশ্চিত যে মানুষ এখন তার উত্তেজনাকর সময় পাস করে ফেসবুকে । আমি সত্যিই বিশ্বাস করি যে, ২০১৮ সালের শুরুতে ফেসবুক এলগরিদমে পরিবর্তন ইউজার এবং ব্র্যান্ড উভয়ের জন্য দীর্ঘ সময়ের এর জন্য একটি ভাল পদক্ষেপ । এই টাই পারফেক্ট সময় আপনার ফেসবুক কৌশলে শান দেয়ার এবং অর্থ পূর্ণ কনটেন্ট তৈরি আর অংশগ্রহন মূলক প্লাটফর্ম গড়ে তোলার । আমি নিশ্চিত, আপনি আপনার সফলতা খুঁজে পাবেন আপনার ফেসবুক পেজ দিয়ে সময় এবং শ্রম এর মাধ্যমে ।

লেখকঃ শামসুল আলম রাজ
CEO & Digital Branding Specialist
BD Growth Hacker Marketing

Exit mobile version