সিলিকন ভ্যালি-ভিত্তিক বিশ্বের অন্যতম প্রধান প্রি-সিড এক্সিলারেটর এবং স্টার্টআপ লঞ্চ প্রোগ্রাম ফাউন্ডার ইনস্টিটিউট (www.fi.co), আজ ঘোষণা করেছে যে এটি ঢাকাবাংলাদেশে তাঁদের তৃতীয় সেমিস্টারের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করেছে। বছরে দুটি সেমিস্টার চালানোর পরিকল্পনা নিয়ে ফাউন্ডার ইনস্টিটিউট প্রতি বছর ২০ টি অর্থপূর্ণ প্রযুক্তি সংক্রান্ত স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান চালু করতে চায়। উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং প্রাথমিক স্তরের উদ্যোক্তাদের জন্য ফাউন্ডার ইনস্টিটিউটের ইনকিউবেশন প্রোগ্রামটি একটি স্থায়ী স্টার্টআপ শুরু করতে উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় কাঠামোগত, মেন্টরশীপ ও বিশ্ব বাজারে প্রবেশে সহায়তা করে।ফাউন্ডার ইন্সটিটিউট থেকে এখন পর্যন্ত ৩৩০০টির বেশি কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।৮৫ দেশের ১৮০টি শহরে এর কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও ইতিপূর্বে দুটি সেমিস্টার পরিচালিত হয়েছে। “আমাদের স্থানীয় পরিচালক এবং সমন্বিত পাঠ্যক্রমের মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত যে বাংলাদেশের প্রতিভাধর প্রতিষ্ঠাতারা বিশ্বে প্রভাব তৈরি করতে সক্ষম এমন স্টার্টআপ কোম্পানিতৈরি করবে। ফাউন্ডার ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আদিও রেসি বলেন, বাংলাদেশে প্রযুক্তি ব্যবসায় নিজেকে দৃঢ় করার জন্য প্রয়োজনীয়মেন্টরশিপ,প্রতিভা এবং সম্পদ রয়েছে।“ ফাউন্ডার ইনস্টিটিউট এর স্থানীয় নেতৃত্বে রয়েছেন বাংলাদেশের পরিচালক এমকে আরেফ, নাঈম আশরাফী, দেওয়ান আদনান ও সৈয়দ তাজ।ফাউন্ডার ইন্সটিটিউট বাংলাদেশের পরিচালক নাঈম আশরাফী বলেন, “আমাদের বিশেষত্ব হচ্ছে কঠোর পাঠ্যক্রম, কাঠামোগত ব্যবসা তৈরির পদ্ধতি,শেয়ারড ইক্যুইটি ও গ্লোবাল নেটওয়ার্ক।“ ফাউন্ডার ইন্সটিটিউট বাংলাদেশের আসন্ন সেমিস্টারের মেন্টরদের মধ্যে থাকবেনঃ ● হুসেইন এম ইলিয়াস, প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, পাঠাও ● জিয়া আশরাফ, প্রতিষ্ঠাতা ও সিওও, চালডাল ● আহমাদ আদ, প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, হাংরিনাকি ● আয়মান সাদিক, প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, টেন মিনিট স্কুল এবং আরো অনেকে। উদ্যোক্তা হতে আগ্রহীদের কাছ থেকে প্রাথমিকভাবে ৪ নভেম্বরপর্যন্ত আবেদনের সময় নির্ধারণ করেছে ফাউন্ডার ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ। আগ্রহীরা https://fi.co/joinএ ভিজিট করে আবেদন করতে পারবেন।