জনপ্রিয়

৬ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, স্মার্টফোন থামবে না

By Sajia Afrin

July 02, 2024

৬ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি হলে কী করা যায়? ৬ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, স্মার্টফোন থামবে না। কেমন হতে পারে শক্তিশালী ৬০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি চালিত স্মার্টফোনের অনন্য সাধীনতার অভিজ্ঞতা! হরহামেশা চার্জার নিয়ে টানাটানির দরকার নেই, নেই বৈদ্যুতিক আউটলেটের লাগাতার সন্ধান। দিনভর দুনির্বার গতি ও চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছে প্রিয় স্মার্টফোনটি।

ঋাবুন তো, কেমন হয় যদি প্রিয় শো বা মুভি স্ট্রিম করতে পারেন ঘন্টার পর ঘন্টা। কিংবা ব্যাটারি ফুরানোর চিন্তা ছাড়াই লাগাতার গেমিংয়ের অ্যাডভেঞ্চার উপভোগ করতে পারেন।

এ সবই সম্ভব স্মার্টফোনে যদি থাকে একটি শক্তিশালী পাওয়ার বাকআপ।

৬০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির একটি স্মার্টফোন ব্যবহার কওে পেতে পারেন সারাদিন কানেক্টেড ও প্রোডাক্টিভ থাকার স¶মতা।

এ স্মার্টফোনে লেখাপড়া বা কাজ সংক্রান্ত ইমেইল, ব্যাক-টু-ব্যাক কনফারেন্স কল বা সারাদিনের ইন্টারনেট নির্ভও যোগাযোগ হবে দ্রুত ও নির্বিঘœ। প্রয়োজনে ও বিনোদনে স্মার্টফোনটি দেবে সেরা পারফরম্যান্স।

স্মৃতিকে মুঠোবন্দি করতে ভালোবাসেন? ৬০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির সঙ্গে উপভোগ করতে পারবেন ইচ্ছে মতো ছবি তোলার ¯^াধীনতা। বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো সেরা সব মুহূর্ত কিংবা ক্লাসের লেকচার যত খুশি ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন।

অ্যাডভাঞ্চারপ্রিয় তরুণ প্রজন্মের জন্য হতে পারে ভ্রমণের সেরা সঙ্গী শক্তিশালী এই স্মার্টফোন, যা দীর্ঘতম ভ্রমণে দেবে নির্ভরযোগ্য জিপিএস ও বাধাহীন নেভিগেশন।

এমনকি জরুরি পরিস্থিতিতেও স্মার্টফোনটি পাশে থাকবে নির্ভরযোগ্য বন্ধুর মতো। কারণ বিপদে-দুর্যোগে প্রিয়জনের সাথে কানেক্টেড রাখতে ও প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের অ্যা·েস দিতে স্মার্টফোনের ব্যাটারি পাওয়ারই মূল ভরসা।

এছাড়া একবার চার্জ দিয়ে সারাদিন তুমুল ব্যবহারের পরও ব্যাটারির চার্জ ফুরাবে না, এমন স্মার্টফোন চান সবাই। বারবার চার্জ দরকার না হওয়া মানেই স্মার্টফোনের ব্যাটারি কম ব্যবহার হওয়া, যা ব্যাটারি হেলথ বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ। আর স্মার্টফোনের ¶েত্রে ব্যাটারি হেলথই নিশ্চিত করে এর বাকি সব পারফরম্যান্স।

এমন এক দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের স্মার্টফোনকে নিজের সার্ব¶ণিক সঙ্গী হিসেবে পেতে প্রস্তুত হোন। কারণ শিগগিরই বাজারে আসছে ৬০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির নতুন স্মার্টফোন ভিভো ওয়াই২৮! সাথে থাকছে ৪৪ ওয়াট ফ্ল্যাশচার্জ, ৮ জিবি + ৮ জিবি এ·টেন্ডেড র‌্যাম এবং ৪৮ মাস স্মুথ পারফরম্যান্স।

ভিভো প্রসঙ্গে ভিভো একটি প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান যা মানুষের চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে স্মার্ট ডিভাইস ও ইন্টেলিজেন্ট সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন করে। মানুষ আর ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য।

অনন্য সৃজনশীলতার মাধ্যমে ভিভো ব্যবহারকারীদের হাতে যথোপযুক্ত স্মার্টফোন ও ডিজিটাল আনুষাঙ্গিক তুলে দিচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের মূল্যবোধকে অনুসরণ করে ভিভো টেকসই উন্নয়ন কৌশল বাস্তবায়ন করেছে; সমৃদ্ধ ও দীর্ঘস্থায়ী বিশ^মানের প্রতিষ্ঠান হওয়াই যার ভিশন।

স্থানীয় মেধাবী কর্মীদের নিয়োগ ও উন্নয়নের মাধ্যমে শেনজেন, ডনগান, নানজিং, বেজিং, হংঝু, সাংহাই, জিয়ান, তাইপে, টোকিও এবং সান ডিয়াগো এই ১০টি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রে (আরএন্ডডি) কাজ করছে ভিভো।

যা স্টেট-অফ-দ্য-আর্ট কনজ্যুমার টেকনোলজির উন্নয়ন, ফাইভজি, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন, ফটোগ্রাফি এবং আসন্ন প্রযুক্তির ওপর কাজ করে যাচ্ছে। চীন, দ¶িণ ও দ¶িণপূর্ব এশিয়ায় ভিভোর পাঁচটি প্রোডাকশন হাব আছে (ব্র্যান্ড অথোরাইজড ম্যানুফ্যাকচারিং সেন্টারসহ) যেখানে বছরে প্রায় ২০০ মিলিয়ন স্মার্টফোন বানানোর সামর্থ্য আছে। এখন পর্যন্ত ৬০টিরও বেশি দেশে বিক্রয়ের নেটওয়ার্ক আছে ভিভোর এবং বিশ^জুড়ে ৪০০ মিলিয়নের বেশি ভিভো স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।