‌পাঠাও ফুড-কি থাকছে?

পাঠাও চালু করল পাঠাও ফুড। বেশ কিছু সুবিধা থাকছে এতে। বাইক দিয়ে যাতায়াত করার জন্য দেশের সেরা অ্যাপ ‘পাঠাও’। এরই সঙ্গে খাবার মানুষের কাছে সহজে পৌছে দিতে এবার আসলো ‘পাঠাও ফুড।’ ১৬ জানুয়ারি রাজধানীতে পাঠাওয়ের প্রধান কার্যালয়ে উদ্বোধন করা হয় পাঠাওয়ের নতুন সার্ভিস ‘পাঠাও ফুড। এই রাজধানীর আনাচে কানাচে অসাধারন সব সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। ঘরে বসেই খাদ্য প্রেমীরা সব ধরনের খাবার উপভোগের সুযোগ পাবেন এই অভিনব সেবার মাধ্যমে। পাঠাও ফুড সকল খাদ্যপ্রেমীদের সবধরনের খাবার উপভোগ করার সুযোগ করে দেবার অভিনব উদ্যোগ গ্রহন করেছে। পাঠাও তার গ্রাহকদের জন্যে নিয়ে এসেছে রাজধানীর সেরা সব রেস্টুরেন্টের সমাহার। এখন আর খাবারের জন্যে রেস্টুরেন্টে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না বা দীর্ঘ লাইনের অপেক্ষার দিনও ফুরিয়ে যাবে। এখন থেকে পাঠাও এর গ্রাহকরা ঘরে বা অফিসে বসেই নিশ্চিন্ত মনে রাজধানীর সেরা সব রেস্টুরেন্টের খাবার অর্ডার দেয়ার সুযোগ পাবেন। এখন গ্রাহকরা নিজ জোনের সকল রেস্টুরেন্ট থেকে পাঠাও আ্যপ ব্যবহার করে খাবারের অর্ডার করতে পারবেন এবং ফোন করার ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকবেন। ব্যবহারকারীদের অ্যাপের বিশদ মেনুু থেকে শুধু স্থানীয় রেস্টুরেন্ট বা হোটেল নির্বাচন করে খাবার পছন্দ করতে হবে। নিজের কাছাকাছি রেস্টুরেন্ট খুঁজে বের করে অর্ডার দিয়েই ব্যবহারকারীদের কাজ শেষ। তারপর সবচেয়ে কাছের পাঠাও রাইডার সেই অর্ডার নিয়ে আ্যপ ব্যবহারকারীর দরজায় খাবার পৌছে দিবেন। এই অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পাঠাও এর চিফএক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) হুসেইন এম ইলিয়াস,সিটিও, সিফাত আদনান, ভিপি কিশোয়ার আহমেদ হাশমী, মার্কেটিং ম্যানেজার সায়েদা নাবিলা মাহাবুব আরও কর্মকর্তারা। পাঠাও এর সিইও হুসেইন এম ইলিয়াস বলেছেন, “যানজট থেকে শুরু করে ক্ষুধা মেটানো পর্যন্ত আমরা সবসময় আমাদের গ্রাহকদের জীবনকে আরও আরামদায়ক করার আপ্রাণ প্রচেষ্টায় নিয়োজিত। এই নতুন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আমরা খাদ্যপ্রেমীদের খাদ্যের চাহিদা মেটানো ছাড়াও হাজার হাজার পাঠাও রাইডারদের জীবিকা অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছি । পাঠাও ফুড স্থানীয়দের দ্বারা, স্থানীয় মানুষ ও ব্যবসার জন্য স্থানীয় সমাধান। কিশোয়ার হাশমী জানান, গুলশান-বনানী এলাকায় ৩০০ এর বেশি রেস্টুরেন্টের খাবার পা্ওয়া যাবে পাঠাও ফুডে। স্টার কাবাব, সিপি, সালামস কিচেনের খাবার থাকবে। সর্বনিম্ন ৫০ টাকার খাবারের অর্ডার করতে হবে।