ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাকা কিভাবে দেশে আনবেন তা নিয়ে চিন্তায় থাকেন অনেকেই। এ জন্য পেওনিয়ার প্রি-পেইড মাস্টার কার্ড এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সমাধান আছে। বাংলাদেশের খুব কম ফ্রিল্যান্সার আছেন যাদের এ কার্ড নেই। যদি খরচ বেশি তারপরও তাই আপনিও চোখ বুজে এ কার্ড করে ফেলতে পারেন। আবেদনে টাকা লাগে না । কিন্তু বাৎসরিক চাজ আছে। প্রথম বছর ফ্রি। কার্ড আবেদন করে হাতে পেতে এক মাস সময় লাগে। আপনার টাকা এ কার্ডে ট্রান্সফার করে বাংলাদেশের মাস্টারকার্ড সমর্থন করে এমন যেকোনো বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন। ব্র্যাক ব্যাংকের বুথে সবচেয়ে ভালো সমর্থন করে এ কার্ড।
পেওনিয়ার পেমেন্ট মেথড বর্তমানে একজন বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার এর জন্য যেন অপরিহার্য একটি বিষয় হয়ে গেছে। পেওনিয়ার কার্ড ছাড়া অর্থ
কেন পেওনিয়ার প্রি-পেইড মাস্টার কার্ড ?
আপনি একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে যখন জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস গুলিতে কাজ করবেন এবং এই কাজের পারিশ্রমিক যা পাবেন সেই টাকা বাংলাদেশ থেকে পেতে হলে আপনাকে এমনই একটি অনলাইন ব্যাংকিং সেবা নিতে হবে।
আপনি খুব সহজেই আপনার অর্জিত টাকা বাংলাদেশ থেকে এই কার্ডের সাহায্যে উত্তোলন করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, আপনি আপনার অনলাইনের বিভিন্ন কেনা-কাটা, সেবা গ্রহনে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।
পেওনিয়ার (Payoneer) কি?
পেওনিয়ার প্রি-পেইড মাষ্টার কার্ড এমন একটি কার্ড যার মাধ্যমে আপনি যেকোন দেশের মূদ্রা (Currency) আপনার এই এ্যাকাউন্টে নিয়ে আসতে পারেন এবং বাংলাদেশের যেকোনো এটিএম (ATM) বুথ থেকে এই কার্ডের সাহায্যে টাকা উত্তোলন করতে পারেন।
কিভাবে পেওনিয়ার এ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন
পেওনিয়ার কার্ডের জন্য এ্যাপ্লিকেশন সম্পন্ন করতে কয়েকটি জিনিস আগেই দরকার হবে। তা জোগাড় করে ফেলুন।
কি কি জিনিস আগে থেকেই আপনার দরকার হবে ?
- আপনার ভোটার আইডি বা ড্রাইভিং লাইসেন্স বা পাসপোর্ট (যে কোনো একটি)।
- একটি ভেরিফাইড ইমেইল।
- বাংলাদেশের যে কোনো একটি ব্যাংকে একটি এ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
- একটি ভেরিফাইড মোবাইল নাম্বার।
পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট করার জন্য এখানে >> ক্লিক করুন
২য় ধাপ
২. এমন একটি স্ক্রিন আপনার সামনে আসবে, এখান থেকে আপনি সাইন-আপ (Sign Up) এ ক্লিক করুন।
৩. এবার আপনি এই ফর্মটি পূরণ করুন। মনে রাখবেন, আপনি একজন ব্যক্তি হিসেবে এ্যাকাউন্ট করছেন, কোম্পানি হিসেবে নয়।
আপনার নাম এবং জন্ম তারিখ অবশ্যই আপনার ভোটার আইডি বা ড্রাইভিং লাইসেন্স বা পাসপোর্ট (যে কোনো একটি) এর হুবহু মিল রেখে করতে হবে।
৪. এখানে আপনি এমন একটি ঠিকানা ব্যবহার করবেন যেখানে চিঠি সঠিকভাবে পৌছাবে। কারন, এই ঠিকনাতেই আপনার কার্ডটি আসবে।
আপনার নিজের মোবাইল নাম্বারটি এখানে ব্যবহার করুন।
৫ম ধাপ
৫. এখানে আপনি এ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড এবং একটি সিকিউরিটি প্রশ্ন সেট করবেন। এরপর আপনার ভোটার আইডি বা ড্রাইভিং লাইসেন্স বা পাসপোর্ট (যে কোনো একটি) এর নম্বার দিন এবং এটি কোন দেশের জন্য প্রযোজ্য সেই দেশের নাম লিখুন।
৬ষ্ঠ ধাপ
৬. অভিনন্দন! আপনি সঠিক ভাবে পেওনিয়ার কার্ডের জন্য এ্যাপ্লিকেশন করতে পেরেছেন।
এবার আপনার এ্যাপ্লিকেশনটি পেওনিয়ার টিম রিভিউ করবে এবং আপনাকে কিছুদিনের মধ্যেই অনুমোদন দিয়ে একটি ইমেইল করবে।
এরকম একটি ইমেইল আপনি পেওনিয়ার থেকে পাবেন, এ্যাকাউন্ট করা সম্পন্ন হয়ে গেলে।
*অনেক সময় পেওনিয়ার এর ইমেইলগুলি ইনবক্সে আসে না, তাই আপনি ইমেইল না পেলে স্প্যাম (Spam) এ চেক করে দেখুন *
পেওনিয়ার এ্যাকাউন্ট
আপনি এ্যাকাউন্টে লগ-ইন (Login) করার জন্য এখানে ক্লিক করুন বা সরাসরি পেওনিয়ারের ওয়েবসাইট এ ভিজিট করুন। এ্যাকাউন্ট খুলতে
এখানে আপনি আপনার সঠিক ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ–ইন করুন।
এখন আপনি আপনার এ্যাকাউন্টের সিকিউরিটি বৃদ্ধির জন্য আরো দুটি সিকিউরিটি প্রশ্ন সেট করবেন। মনে রাখবেন, এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর আপনাকে মনে রাখতে হবে।
এটি হচ্ছে আপনার পেওনিয়ার এ্যাকাউন্ট, যেটি প্রাথমিক অবস্থায় রিভিউতে রয়েছে।
এভাবে ৪-৫টি কর্মদিবস পরে আপনার কাছে এ্যাকাউন্ট সম্মতি (Approval) একটি ইমেইল আসবে। আপনি তখন বুঝতে পারবেন যে, আপনার এ্যাকাউন্টটি পেওনিয়ার অনুমোদন দিয়েছে।
আগে বাংলাদেশ থেকে এ্যাকাউন্ট অনুমোদন দিলেই আপনার জন্য একটি মাষ্টার কার্ড পাঠিয়ে দেয়া হতো। কিন্তু বর্তমানে এ সুবিধা পাবেন না। কিন্তু এখনো ফ্রি কার্ড আনা যায়।
পেওনিয়ার এ্যাকাউন্টটি অনুমোদন পাবার পরে আপনার কাজ হচ্ছে আপনার এই এ্যাকাউন্টে ১০০ ডলার (100$) জমা করতে হবে। এই টাকাটি আপনি অন্য যেকোনো একটি পেওনিয়ার এ্যাকাউন্ট থেকে নিতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি ডলারটি কোনো মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ করে লোড করেন।
তাহলেই আপনার এ্যাকাউন্টে কার্ডে এ্যাপ্লাই করার জন্য একটি অপশন চলে আসবে, যেখান থেকে আপনি ফ্রিতেই (FREE) পূর্বের মত কার্ডের জন্য এ্যাপ্লাই করতে পারবেন।
প্রথম ১০০০ ডলার আপনার এ্যাকাউন্টে জমা হলেই, আপনি পাবেন২৫ ডলার সম্পূর্ণ ফ্রি
কিভাবে পেওনিয়ারে প্রথম পেমেন্ট রিকোয়েস্ট করবেন
আপনার পেওনিয়ার এ্যাকাউন্টে প্রথমবার টাকা লোড করার জন্য আপনাকে একটি পেমেন্ট রিকোয়েস্ট পাঠাতে হবে। যার কাছ থেকে আপনি পেমেন্টটি নিচ্ছেন তার কাছে।
কিভাবে কাজটি করবেন?
১. প্রথমে আপনি পেওনিয়ার এ্যাকাউন্টে লগইন করুন এবং চিত্রানুযায়ী Receive > Request a Payment এ ক্লিক করুন।
২. এবার আপনার সামনে Payment Details এর একটি ফর্ম আসবে, ফর্মটি সঠিক ভাবে পূরণ করুন।
যেমন: কত ডলার আপনি রিকোয়েষ্ট করছেন, কি কারনে আপনার ডলার লাগবে এবং কত দিনের মধ্যে লাগবে। এসকল বিষয়ে জানিয়ে দিতে হবে।
৩. এছাড়া নিচে আরো একটি অংশ রয়েছে, আপনি যার কাছে পেমেন্ট রিকোয়েষ্ট করছেন তার সম্পর্কিত তথ্য এই অংশে দিতে হবে।
যেমন: তার নাম, ইমেইল এবং দেশ। সকল তথ্য সঠিক ভাবে দেয়া হয়ে গেলে আপনি এবার SEND এ ক্লিক করুন।
পেওনিয়ার কার্ড সম্পর্কে আরও জানুন:
কার্ড Approve হলে আপনাকে Shipping Date মেইল এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। সাধারনত কার্ড আসতে ২০ থেকে ৩০ দিন লাগে। DHL এর মাধ্যমে ৬০ ডলার খরচ করে ৩ দিনে আপনার কার্ড পেতে পারেন।
অ্যাপ্রুভ করার আগে এপ্রোভাল ডিপার্টমেন্ট কোন তথ্য চাইলে তা দ্রুত রিপ্লাই করুন, ধরুন আপনার ঠিকানা আমার চাচ্ছে এক্ষেত্রে C/o অপশন, স্কুলের নাম বা প্রতিষ্ঠানের নাম দেওয়ার দরকার নাই, শুধু গ্রাম, টিউন অফিস, শহর, টিউন কোড ইত্যাদি দিবেন।
আপনার কার্ড পাইতে হইলে অবশ্যই ভালো ভাবে সাইন আপ করতে হবে। এই জন্য ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা পাসপোর্টের স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে। স্ক্যান কপি স্পস্ট করে করতে হবে।
পেওনিয়ার বাংলাদেশে তাদের কার্ড সেন্ড করে বাংলাদেশের সরকারী ডাক যোগে। কার্ড অর্ডার দেওয়ার পর এলাকার সরকারী টিউন পিয়ন এর সাথে ভালো যোগাযোগ রক্ষা করুন।
একই ঠিকানায় ২ টা কার্ড ২ নামে আসতে পারে। মানে আপনার ভাই এর নামে একটা আপনার নামে একটা কার্ড আনতে পারবেন। কিন্তু ভুলেও এক কম্পিউটার থেকে দুইটা সাইন আপ করবেন না।
মাঝে মাঝে সাইন আপ বা অজ্ঞাত কারনে কার্ড পেতে কোন সমস্যা হলে আপনি তাদের সাপোর্টে যোগাযোগ করবেন।
আপনার ন্যাশানাল আইডি যেই নামে আছে সেই নামেই একাউন্ট খুলবেন।
পেওনিয়ারের সাথে স্ক্যাম করার চেস্টা করবেন না। ডলার সহ আপনাকে ব্লক মারবে।
পেওনিয়ার কার্ড একবার না আসলে আপনি আবার আনার জন্য রিকোয়েস্ট করবেন।
প্রথমে পেওনিয়ার কার্ড কিভাবে লোড করতে হবে ?
আপনার নামে আগে থেকেই একটি পেওনিয়ার কার্ড আছে অথবা নতুন কার্ড আনতে যাচ্ছেন পেওনিয়ার কার্ডের সাথে আপনি একটি আমেরিকান ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার ও রাউটিং নাম্বার পাবেন Us Payment Service নামক অপশনে।
আপনি যদি আপওয়ার্ক Fiverr বা অন্যকোনো মার্কেপ্লেসে বা মাস্টার কার্ডে ডলার উইথড্র করার সুবিধা দেয় এমন কোম্পানিতে কাজ করে থাকেন তবে আপনার পেওনিয়ার কার্ডটি অ্যাড করে সরাসরি কার্ডে ডলার আনতে পারবেন। এক্ষেত্রে কোম্পানি গুলো ২% চার্জ করতে পারে এজন্য ২৫ ডলার বোনাস পেতে ১০৩ উইথড্র দিবেন।
অথবা
Google Adsens, Skrill, Bidvertiser, Amazon, clicksure অথবা অন্যন্য কোম্পানি থেকে ব্যাংক উইথড্র বা ওয়্যার ট্র্যান্সফারের মাধ্যমে কার্ডে ডলার আনতে পারেন, এজন্য Us Payment Service এর ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার ও রাউটিং নাম্বার আপনার প্রোফাইলের ব্যাংক উইথড্র অপশনে যোগ করুন,Us Payment Service এর ব্যাংক অ্যাড করার সময় কান্ট্রি অবশ্যই U.S.A সিলেক্ট করে নিবেন।
আপনার আমেরিকান ক্লায়েন্ট চাইলে Us Payment Service এর Bank Of America ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দিয়ে সরাসরি ব্র্যাঞ্চ থেকেও ডিপোজিট করে দিতে পারবেন।
আপনি কার্ড এনেছেন কিন্তু লক হয়ে গিয়েছে বা একাউন্টে লগইন করতে পারছেন না তাহলে আপনি কি করবেন ?
কার্ড একটিভ করার ১৮০ দিনের মধ্যে লোড না করলে আপনার একাউন্টে লগইন করতে সমস্যা হতে পারে, আপনি পেওনিয়ার এর সাথে লাইভ চ্যাট করে বলুন আপনার কার্ড লোড দিতে চাচ্ছেন কিন্তু লগইন করতে পারছেন না, তাই আপনার একাউন্ট রিএকটিভ করে দিতে অনুরোধ করুন।
যে যে কাজে কার্ডটি ব্যবহার করতে পারবেন?
অনলাইন শপিং।
অনলাইন বিল উত্তোলন ও প্রদান।
ফিভার, গুগল অ্যাডসেন্স সহ অন্যান্য জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইটে টাকা উত্তোলন ও বিল প্রদানের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।
ফেসবুক, টুইটার, গুগুল প্লাস, গুগুল, ইয়াহু সহ অন্যন্য সকল সামাজিক যোগাযোগ সাইটে আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রচারের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
কার্ডের টাকা কোথায় থেকে তুলবেন?
কার্ডের টাকা তোলার জন্য আপনার নিকটস্থ বা বিশ্বের যেকোন মাষ্টারকার্ড লোগো যুক্ত বুথ থেকে তুলতে পারবেন। বাংলাদেশের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের বুথ ভালো হয়।
সতর্কতা
আপনার পেওনিয়ার কার্ডে ডলার না থাকলে বুথে কার্ড ঢুকাবেন না, তাহলে কার্ড আটকে যাবে কারন বুথে ব্যাল্যান্স চেক করতেও কার্ডে ১ ডলার থাকা দরকার হবে।
বিঃ দ্রঃ প্রথমে আপনার কার্ডে পার্সোনাল লোড লক করা থাকবে তাই অন্য কার্ড থেকে কার্ড লোড দিতে পারবেন না, ১০০ ডলার যেকোন মার্কেটপ্লেস থেকে উইথড্র দেবার পর অন্য কার্ড থেকে কার্ড লোড দিতে পারবেন ।
পেওনিয়ার কার্ড করুন সহজে
পেওনিয়ার কার্ড মূলত প্রয়োজন অনলাইনে উপার্জনের সাথে সংযুক্ত ব্যক্তি, ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে যুক্ত নতুন পুরাতন ফ্রিল্যান্সার এফিলিয়েট মার্কেটার ও ইকমার্স করেন এমন ব্যক্তি এবং আমদানি রপ্তানি ব্যবসা আছে বা বিভিন্ন দেশে ঘন ঘন যাতায়াত করেন এমন ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে আপনি ১৭০০+ মার্কেটপ্লেস থেকে ইউএস পেমেন্ট সার্ভিসের আমেরিকান ব্যাংক একাউন্ট বা ইইউ পেমেন্ট সার্ভিস ব্যবহার করে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্টদের থেকে ব্যাংক ওয়্যার ট্র্যান্সফারের মাধ্যমে পেমেন্ট উইথড্র করতে পারবেন অথবা মাস্টার কার্ডে পেমেন্ট দেয় এমন যেকোন মার্কেটপ্লেস বা কোম্পানি থেকে ডাইরেক্ট রিসিভ করতে পারবেন এবং অনলাইনে মাস্টারকার্ডে পেমেন্ট নেয় এমন যে কোম্পানি তে পেমেন্ট দিতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সাররা মার্কেটপ্লেস থেকে উইথড্র দিবে তাহলে ব্যবসায়িরা কিভাবে ব্যবহার করুনবে এই কার্ড? ব্যবসায়িদের জন্য সুখবর হলো আপনার বিদেশে রপ্তানি করা পণ্যর যে কোন পরিমান এমাউন্টের পেমেন্ট পেওনিয়ার কার্ডের মাধ্যমে আনতে পারবেন। আর আপনার যদি ঘনঘন বিদেশ যাতায়াত থাকে তবে আপনি নিচিন্তে এই কার্ড সাথে রাখতে পারেন কারন বিশ্বের যেকোন মাস্টার কার্ড লোগোওয়ালা এটিএম বুথ থেকে ঐ দেশের প্রচলিত মুদ্রা উত্তোলন করতে পারবেন ! আরো সুবিধা যেমনঃ অনলাইনে কেনাকাটা করা, অনলাইনে বিল পেমেন্ট করা, ফেসবুক ও গুগলে বিজ্ঞাপন দেয়া সব ধরণের কাজ আপনি খুব সহজেই আপনি করতে পারবেন।
প্রথমেই নিচের লিঙ্কে প্রবেশ করে Signup করে নিন। এটা আমার দেওয়া রেফারেল লিংক। এখান থেকে Signup করলে আপনি পাবেন ২৫ ডলার ফ্রী । আপনি প্রথম ১০০ ডলার লোড করার পরে ২৫ ডলার বোনাস পাবেন। আপনি যদি আগে কোন পেওনিয়ার কার্ড পেয়ে না থাকেন বা অনলাইনে ইনকামের কোন সোর্স না থাকে তবে এপ্লাই করবেন না কারন পেওনিয়ার এপ্রোভ করবেনা।
Signup Link Click here
পেওনিয়ার কার্ড পেতে এই লিংকে গিয়ে সাইন আপ ক্লিক করেন।
তথ্যসূত্র: অনলাইনের বিভিন্ন সূত্র ও ব্লগ।
৪ comments
অনেক অজানা তথ্য জানলাম ৷ ধন্যবাদ
এডমুভের টাকা কি এই কার্ডের মাধ্যমে অানা যাবে???
[…] […]
[…] […]