সুখবর হল-৯ লাখ মানুষ সার্চ ইংলিশ গ্রুপটির সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ১ মিলিয়ন মেম্বার সার্চ ইংলিশ গ্রুপটাতে হতে যাচ্ছে। কিন্তু একটা গ্রুপে এত মেম্বার কেন হয়? কি মায়া বা টান আছে? সার্চ ইংলিশের প্রতিষ্ঠাতা রাজীব আহমেদের ভাষ্য, এখানে মানুষ ইংরেজি চর্চা করতে নিজ প্রয়োজনেই আসেন। এখন থেকে তারা উপকার পান। তাই কমেন্ট করে, মন্তব্য করে বিভিন্ন ভাবে প্ল্যাটফর্মটির সঙ্গে যুক্ত। একমাত্র এ গ্রুপটিতে এলেই মানুষের প্রাণের স্পন্দন টের পাওয়া যায়।
এক গ্রুপ মেম্বার বললেন, ফেসবুকের অন্য গ্রুপগুলোতে কাজের পোস্ট কম। চর্চার সুযোগ নেই। এটা কাজের গ্রুপ। একটা পোস্ট দিলে অনেক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়।
সার্চ ইংলিশ নিয়ে ভারতের এক মেম্বার বললেন, সার্চ ইংলিশ গ্রুপটা জোশ। কত অ্যাক্টিভ মেম্বার। ফেসবুকে এত প্রাণবন্ত গ্রুপ আর নেই। তাই এ গ্রুপটি বিশ্বের সেরা গ্রুপ হবে।
সার্চ ইংলিশের নিয়ম কানুন বেশ ভালো। রাজনিতিক সমালোচনা নেই। নেই কারও পেছনে লাগার কেউ।
শিগগিরই দশ লাখ মেম্বার হবে সার্চ ইংলিশ গ্রুপটির। গ্রুপটির মেম্বারদের নিশ্চয় গর্ব করার মতো বিষয়। এ গ্রুপের এক নারী সদস্য বলছিলেন, এ গ্রুপটিতে কিছু লিখে তিনি যে ফিডব্যাক পান আর যেটুকু তার লেখা চর্চা হয় তাতে তিনি এখন নির্ভয়ে ইংলিশ স্ট্যাটাস লিখতে পারেন। আগে লজ্জা পেতেন। এভাবেই তো সার্চ ইংলিশ বাড়ছে ১০ লাখের দিকে।
সার্চ ইংলিশে ৯ লাখ মানুষ কেন?
previous post