তরুণদের কাছে জনপ্রিয় স্পোর্টস বাইক পালসার। কমিউটার বাইক হিসেবেও এর জুড়ি মেলা ভার। পালসারের বেশ কয়েকটি মডেল এই পর্যন্ত বাজারে এসেছে। প্রত্যেকটিই জনপ্রিয়তায় তুঙ্গে ছিল। এবার আসছে নতুন পালসার। এটি ১২৫ সিসির। এটি বাজার আসলে সবচেয়ে কম সিসির পালসার হবে এটা। ২০১৯ সালে এটি বাজারে আসার কথা রয়েছে।
বাজাজের মোটরসাইকেলের বহরে ২০০১ সালে যুক্ত হয় পালসার। বাজাজ কোম্পানির বাইকগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় সিরিজ পালসার। পালসারের বেশ কয়েকটি বাইক ইতোমধ্যে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো হলো-পালসার ১৩৫, পালসার ১৫০, পালসার ২০০, পালসার ১৮০, পালসার ২২০ এফ এবং পালসার ৪০০ সিসি। এবারই প্রথম আসছে ১২৫ সিসির পালসার। পালসার মোটরসাইকেলে বাজাজ ডিটিএস-আই ইঞ্জিন ব্যবহার করে। ছোট পালসারের বিএস-ফোর ডিটিএস-আই ইঞ্জিন ব্যবহৃত হচ্ছে।নতুন পালসারের নাম এলএস ১৩৫ এর মতই নাম রাখা হয়েছে পালসার ১২৫ এলএস। বাইকটিতে সিসি কম হলেও এটি হবে মনোশক অ্যাবসর্ভার সম্বলিত স্পোর্টস কমিউটার।
ছোট পালসারের বিএস-ফোর ডিটিএস-আই ইঞ্জিন ব্যবহৃত হচ্ছে। নতুন পালসারের নাম এলএস ১৩৫ এর মতই নাম রাখা হয়েছে পালসার ১২৫ এলএস। বাইকটিতে সিসি কম হলেও এটি হবে মনোশক অ্যাবসর্ভার সম্বলিত স্পোর্টস কমিউটার।
বাজাজ অটোমোবাইল সূত্রে ভারতের অটোমোবাইল ব্লগ গুলো পালসার ১২৫ এলএস বাজারে আসার খবর নিশ্চিত করেছে। তবে এজন্য খানিকটা সময় অপেক্ষা করতে হবে। এবছর বাইকটিকে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। ১২৫ সিসির পালসার আসবে ২০১৯ সালে। ভারত সরকারের নতুন বাইক সেফটি নীতিমালা অনুযায়ী ১২৫ সিসির বাহক হলে তাতে অবশ্যই কম্বি ব্রেকিং সিস্টেম সংযোজন করতে হবে। বাজাজ সেই নীতিমালা মেনে পালসার ১২৫ বাইকটিতে কম্বি বেকিং সিস্টেম সংযোজন করবে।
অটোকার ইন্ডিয়া তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, পালসার ১২৫ এর ডিজাইন হবে ডিসকভার ১২৫ এসটির মতই। ১২৫ সিসির পালসারে থাকছে এয়ার কুলড সিঙ্গেল সিলিন্ডার ডিটিএস-ইঞ্জিন। ইঞ্জিনের অশ্বক্ষমতা ১৩ পিএস। টর্ক ১০.৮ এনএম। ছোট পালসারের দামও হবে হাতের নাগালে। ডিসকভার ১২৫ এর চেয়েও এর দাম হবে কম।