আমাদের দেশ থেকে যে বা যারা একটি কমপিউটার ও ইন্টারনেট লাইনের সাহায্য নিয়ে অনলাইনে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের সঙ্গে নিজেদের জড়িত রাখছেন, তাদেরই বড় একটি অংশ গুগল অ্যাডসেন্সের কাজ করছেন। অ্যাডসেন্মের বিষয়ে বিস্তারিত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে। আজ দ্বিতীয় পর্ব:
গুগল অ্যাডসেন্সের কাজের জন্য ওয়ার্ডপ্রেসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্লাগইন
গুগল অ্যাডসেন্স নিয়ে কাজ করতে গেলে ওয়েব ডিজাইন, আর্টিকেল লেখা ছাড়াও আপনাকে আরও কিছু কাজ করতে হবে। যে কাজগুলো করতে হবে তা আপনি সহজেই করতে পারবেন। কারণ, আপনি ওয়ার্ডপ্রেসে কাজ করছেন। আপনার ব্যবহার করার সুযোগ থাকবে ওয়ার্ড প্রেসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্লাগইন।
OptinMonster আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর এসে যেকোনো পোস্ট দেখার পরে যদি তার ই-মেইল অ্যাড্রেসটি সাবমিট করতে চায়, তাহলে তা পারবে। এভাবে অনেক ভিজিটরের ই-মেইল অ্যাড্রেসই আপনি পেয়ে যাবেন কোনো কষ্ট ছাড়াই। আর ই-মেইল সংগ্রহের এ প্রক্রিয়া সহজভাবে সম্পন্ন হয় এ প্লাগইনটির মাধ্যমে।
ডাউনলোড লিঙ্ক: https://wordpress.org/plugins/search/OptinMonster/
WPForms+: ওয়েবসাইটের মধ্যে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ফর্ম সহজে তৈরি করাই এ প্লাগইনের কাজ। প্লাগইনটি থাকলে কনটাক্ট ফর্ম, অর্ডার ফর্ম ও পেমেন্ট ফর্ম ইত্যাদি খুব সহজেই তৈরি করে ফেলতে পারবেন। এবং পরবর্তীকালে ফর্মগুলো কার্যকর হিসেবেই পাবেন।
ডাউনলোড লিঙ্ক: https://wordpress.org/plugins/search/+WPForms+/
Yoast+SEO+: ওয়ার্ডপ্রেসে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজ যদি এ প্লাগইনটির মাধ্যমে করা যায়, তাহলে এক অর্থে অন্য কোনো প্লাগইনই আর লাগে না সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজের জন্য। একবার প্লাগইনটি ব্যবহার করলেই বুঝবেন। আমরা এ লেখায় ইওঅ্যাস্ট এসইওর কাজ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা রেখেছি। একটু পরেই আপনি তা জানতে পারবেন।
ডাউনলোড লিঙ্ক: https://wordpress.org/plugins/search/Yoast+SEO+/
WP+Speed+of+Light: অনেক ওয়েবসাইটেই ছবিগুলো সুন্দর ঠিকই, কিন্তু পোস্টের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণ ছবি থাকায় ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার সময় বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়। অর্থাত্ সাইটটির লোডিং স্পিড বেশি হয়ে যায়। সাইটটি বেশ ভারী হয়ে যায়। এ ধরনের সমস্যা দূর করে সাইটকে বেশ গতিশীল করতে পারবে এ প্লগইন।
ডাউনলোড লিঙ্ক: https://wordpress.org/plugins/search/WP+Speed+of+Light/
Buffer: শুধু সময় বলে দিলেই নিজ থেকে আপনার ওয়েবসাইটের যেকোনো পোস্টে শেয়ার করা হয়ে যাবে সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলোতে। এ জন্য আপনাকে কমপিউটারের সামনে বসে থেকে শেয়ারের কাজ করতে হবে না। আপনি এ সময় অন্য কাজ করতে পারবেন। শুধু সময়টা নির্দিষ্ট করে দিলেই প্রতিদিন সে সময়ে পোস্ট শেয়ার হয়ে যাবে আপনাআপনিই। এমন দারুণ কাজ সম্পন্ন করতে প্লাগইনটির জুড়ি নেই।
ডাউনলোড লিঙ্ক: https://wordpress.org/plugins/search/Buffer/
W3 Total Cache]- hZ বেশি ফাইলই থাকুক না কেন, ওয়েবসাইট ভারী হতে পারবে না। সব ফাইলের মান ঠিক রেখে ফাইলগুলোকে কম্প্রেস করে ওয়েবসাইটকে সব সময় হালকা রাখবে এ প্লাগইন।
ডাউনলোড লিঙ্ক: https://wordpress.org/plugins/search/W3+Total+Cache+/
Google XML Sitemap: এক্সএমএল সাইট ম্যাপ অতি সহজে তৈরি করে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগে পোস্ট করা সব আর্টিকেল আলাদা করে প্রদর্শিত করা গেলে তা সাইটে অনেক ভিজিটর আসার জন্য কার্যকর হবে। আর এ প্লগইনটির কাজই হলো আপনার সাইটের জন্য এক্সএমএল সাইটম্যাপ তৈরি করে দেবে।
ডাউনলোড লিঙ্ক: https://wordpress.org/plugins/search/Google+XML+Sitemap+/
এসইও এবং গুগল অ্যাডসেন্সের মধ্যে সম্পর্ক
এসইও অর্থাত্ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজটি করা হয় আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগটিকে অনেকের কাছে পরিচিত করার জন্য। যতই মানুষ চিনবে ততই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে আসবে। এদিকে গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে উপার্জন করার জন্য ওয়েবসাইটে থাকা বিজ্ঞাপনের ওপর ভিজিটরদের ক্লিক বাড়াতে হবে। আর ভিজিটরদের ক্লিক বাড়াতেও ওয়েবসাইটটিকে পরিচিত করতে হবে। যতই ভিজিটর জানবে ততই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে আসবে। তাহলে দেখা যাচ্ছে, গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে ভালো উপার্জন করতে হলে অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজ করতে হবে।
গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য বিখ্যাত ইওঅ্যাস্ট এসইও এ প্লাগইনের প্রয়োজনীয়তা
ওয়ার্ড প্রেসে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন। আপনি জানেন, গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য এসইও অনেক প্রয়োজন। কিন্তু, আপনি কি এ জানেন যে আপনার সাইটের জন্য এসইও করতে এখন ইওঅ্যাস্ট এসইও প্লাগইন প্রয়োজন। প্লাগইনটি আপনার সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজ যে আপনার জন্য সহজ হতে পারে তা নিশ্চিত করবে। ইওঅ্যাস্ট প্লাগইনের ফিচারগুলোর প্রায় সবই ইউজার ফ্রেন্ডলি। শুধু প্রয়োজনের জায়গাতেই এটি আছে তা নয়, এই একটি প্লাগইন থাকলে এসইও এর জন্য অন্য কোনো প্লাগইন না হলেও চলবে। প্লাগইনটি বিনা মূল্যে সহজেই ডাউনলোড ও ইনস্টল করা যাবে।
গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ইওঅ্যাস্ট প্লাগইনের কাজ কী কী?
ইওঅ্যাস্ট প্লাগইন যাই করতে সহায়তা করে তাই হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজ। প্রথমত পোস্টের ফোকাস কিওয়ার্ড নির্ধারণ করা যাবে সহজেই। কোনো একটি পোস্টের টাইটেলটি কতটুকু দীর্ঘ তা বলে দেবে। ফোকাস কিওয়ার্ড দেওয়ার পর ফোকাস কিওয়ার্ড কোথায় কোথায় থাকতে হবে, তা-ও নির্ধারণ করে দেবে। প্রতিটি পোস্টের মেটা ডেসক্রিপশন কেমন হওয়া চাই তা নির্ধারণ করে দেবে। সহজেই মেটা কিওয়ার্ড সেট করা যাবে। অন্য কোনোভাবে এক্সএমএল সাইট ম্যাপ তৈরি যদি না করা সম্ভব হয় ওয়েবসাইটটির জন্য, তাহলে ইওঅ্যাস্ট প্লাগইনের সাহায্যেই তা করা যাবে। হোম পেজের মেটা ডেসক্রিপশন ও মেটা কিওয়ার্ড তৈরি করা যাবে সহজেই।
গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য গেস্ট পোস্টিং
একটি ভালো আর্টিকেল লিখে তা নিজের ওয়েবসাইটে প্রকাশ না করে অন্য কারও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করাকেই আমরা গেস্ট পোস্টিং বলে বুঝে থাকি। এ ধরনের গেস্ট পোস্টিং অবশ্যই উদ্দেশ্যমূলক। যদি আপনি নিজের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেননি কিন্তু উক্ত গেস্ট পোস্টিংয়ের কারণে আপনার ওয়েবসাইটেই ভিজিটর আসবে। যে অ্যার্টিকেলটি প্রকাশিত হলো, তার মাঝে মাঝে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক দেওয়া থাকবে। এতে করে আর্টিকেল পড়তে এসে ভিজিটর নিজের প্রয়োজনেই লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসবে। তবে এখানে খেয়াল রাখা চাই, আর্টিকেলটি যে ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে তার পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতা যেন ভিজিটরদের কাছে ভালোই থাকে। অর্থাত্ সাইটটিতে নিয়মিত ভালো ভিজিটর আসছে।
গেস্ট পোস্টিংয়ের জন্য ওয়েবসাইট খুঁজে বের করার নিয়ম
গেস্ট পোস্টিংয়ের জন্য সাইটে প্রতিদিন অনেক ভালো ভিজিটর আসছে তা নিশ্চিত হতে হবে। নিশ্চিত হওয়ার জন্য ওয়েবসাইটের পেজ রেঙ্ক কত তা দেখতে হবে। পেজ রেঙ্ক যদি ১ থেকে ৫ এর ভেতরে হয় তাহলে বেশ ভালো। এ ছাড়া ডোমেইন অথরিটি দেখতে হবে। ডোমেইন অথরিটি ৩০ এর ওপরে যত বেশি হয় ততই ভালো। আর একটি বিষয় হলো যে সাইটে আর্টিকেলটি প্রকাশ করবেন সে সাইটে অ্যার্টিকেলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হতে হবে। অর্থাত্ রান্না নিয়ে লেখা আর্টিকেল ফুটবল খেলার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে না কখনো।
যেহেতু গেস্ট পোস্টিংয়ের জন্য কোনো সাইটের নামই আমাদের কাছে নেই। তাই আগে বিভিন্ন বিষয় সংশিস্নষ্ট সাইটের একটি তালিকা সংগ্রহ করতে হবে। কাজটি করতে হবে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের সহায়তা নিয়ে। কীভাবে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে এ তালিকা সংগ্রহ করা যায় তা নিম্নে দেওয়া হলো-
YOUR KEYWORD æaccepting guest posts”
YOUR KEYWORD æbecome a contributor”
YOUR KEYWORD æbecome a guest writer”
YOUR KEYWORD æcontribute to our site”
YOUR KEYWORD æcontributor guidelines”
YOUR KEYWORD æguest post opportunities”
YOUR KEYWORD æguest posts wanted”
YOUR KEYWORD æI’ve been featured on”
YOUR KEYWORD æmy posts on other blogs”
YOUR KE YWORD æsites I’ve written for”
YOUR KEYWORD æsubmit article”
YOUR KEYWORD æsubmit blog post”
ওপরের যেকোনো একটি নিয়মেই গুগলে সার্চ করা যাবে। তবে ইওর কিওয়্যার্ড লেখার পরিবর্তে যে বিষয়ের ওপর ওয়েবসাইট খোঁজা হচ্ছে কিংবা যে বিষয় নিয়ে আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে, সে বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে। যেমন-
Google Adsense æsubmit blog post”
অর্থাত্ গুগল অ্যাডসেন্স নিয়ে লেখা থাকলে তা প্রকাশ করে এমন ওয়েবসাইটের তালিকাই আমি চাচ্ছি। আর এদিকে আমার অ্যার্টিকেলের বিষয়ও গুগল অ্যাডসেন্স।
গেস্ট পোস্টিংয়ের জন্য আপিল করার নিয়ম
গেস্ট পোস্টিংয়ের জন্য কোনো নির্দিষ্ট সাইট বাছাই করে নেওয়ার পরেই গেস্ট পোস্টিং করার জন্য আপিল করতে হবে। আপিল করার সময় সাইটটিতে গেস্ট পোস্টিং করার ব্যাপারে কোনো নীতিমালা থাকলে তা পড়ে নিতে হবে। যে যে ক্যাটাগরির ওপর লেখা অ্যার্টিকেল প্রকাশ করতে ইচ্ছুক, অবশ্যই সে ক্যাটাগরির ওপর লিখে তারপর আপিল করতে হবে। এ ক্ষেত্র কোনো অর্থ বিনিময়ের প্রয়োজন হয় না সাধারণত। তবে সাইটের ধরন বুঝে অর্থ প্রদানও করতে হতে পারে। আসলে আপিল করা মানে হলো কন্টাক্ট আস পেজে গিয়ে তাদের মেইল করা এবং বুঝিয়ে বলা। তারা গেস্ট পোস্টিংয়ের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করলেই ফিরতি মেইলে তা জানিয়ে দেবে।
গেস্ট পোস্টিংয়ের কাজ অন্যকে দিয়েও করানো যায়
গেস্ট পোস্টিংয়ের জন্য কোন ওয়েবসাইট নিতে হবে! কোথায় করতে হবে! কোনো প্রকার পেমেন্ট করতে হবে কি না! এ ধরনের নানা ঝামেলা আপনি এড়িয়ে যেতে পারবেন তখনই যখন আপনার আর্টিকেলটির গেস্ট পোস্টিং করার দায়িত্ব আপনি কাউকে দিয়ে দেবেন। বিনিময়ে তাকে কিছু অর্থও প্রদান করতে হবে। এ ধরনের কাজ আপনি নিঃসন্দেহে করাতে পারবেন ফিভার ডটকম থেকে। সেখানে অনেকেই আছে গেস্ট পোস্টিংয়ের কাজ করে দেওয়ার জন্য।
গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ইউটিউব ভিডিওর প্রয়োজনীয়তা
গুগল অ্যাডসেন্স নিয়ে কাজ করছেন কিন্তু আপনার সাইটের প্রতি ভিজিটরদের তেমন কোনো আগ্রহ নেই। এই প্রয়োজন বুঝে এলো আর ভালো না লাগায় সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে গেল। এভাবে সফল হওয়া যাবে না। আপনার ওয়েবসাইটে আসা ভিজিটররা যেন যথেষ্ট সময় দেয় এখানে সে চিন্তা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে। দেখবেন যে, সাধারণ টেক্সট দীর্ঘ সময় ধরে পড়ে যতটা না আনন্দ পাওয়া যায়, তার চেয়ে একটি ভিডিও সময় নিয়ে দেখে বেশি আনন্দ পাওয়া যায়। আর একটি ব্যাপার হলো কোনো আর্টিকেলে টেক্সটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ভিডিও থাকলে আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু বোঝাটা সহজ হয়। আর অ্যার্টিকেলের মানও বৃদ্ধি পায়। এসব বিষয় একত্র করে এখন দেখা যাচ্ছে, গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ইউটিউব ভিডিওর প্রয়োজনীয় রয়েছেই। আর মজার ব্যাপার হচ্ছে ইউটিউব ভিডিও আপনার ওয়েব হোস্টিং প্লেসের কাছ থেকে কোনো জায়গাই নেবে না। কারণ, ভিডিওটি আপনার হোস্টিং স্পেসে রাখা নয়। এটি রাখা আছে ইউটিউবে। অথচ দেখা যাবে আপনার সাইট থেকেই। সত্যিই উপভোগ্য হয়ে উঠছে, তাই না! আসুন, জেনে নিই আরও কিছু।
ওয়েব পেজে কীভাবে গুগলইউটিউব ভিডিও জুড়ে দিতে হয়
প্রশ্ন একটা জন্মেছে। নিজের ওয়েবসাইটে ইউটিউব ভিডিও কীভাবে দেখাবেন। বেশি কিছু বলব না, শুধু স্মার্ট ইউটিউব প্লাগইনটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করে নিন। এটিই সব করবে। আপনাকে বাড়তি দুশ্চিন্তা করতে হবে না। তবে হ্যাঁ, প্লাগইনটি ডাউনলোড করতে পারবেন বিনা মূল্যে।
ডাউনলোড লিঙ্ক: https://wordpress.org/plugins/smart-youtube/
গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ইনবাউন্ড লিঙ্ক ও আউটবাউন্ড লিংকের প্রয়োজনীয়তা
একটি ওয়েবসাইটের কোনো পোস্টের মধ্যে অর্থাত্ ওয়েব পেজের মধ্যে ইনবাউন্ড লিঙ্ক ও আউটবাউন্ড লিঙ্ক থাকতেই পারে। এ ধরনের লিঙ্ক ওয়েবসাইটকে করে তোলে সমৃদ্ধ। একটি পোস্টের মধ্যে ইনবাউন্ড লিঙ্ক দিয়ে আর একটি পোস্টের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করা যায়। ইনবাউন্ড লিঙ্কের মাধ্যমেই একটি ওয়েবসাইটের একাধিক পোস্টের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা যায়। আউট লিঙ্কেরও সংযোগ তৈরি করাই কাজ তবে একই ওয়েবসাইটের পোস্টের সঙ্গে নয়। এর মাধ্যমে অন্য ওয়েবসাইটের সঙ্গে সংযোগ করা যায়। কোনো আউটবাউন্ড লিঙ্কের ওপর ক্লিক করলেই অন্য একটি ওয়েবসাইটে চলে যাবে। কোনো ওয়েবসাইটে ইনবাউন্ড ও আউটবাউন্ড লিঙ্ক যথেষ্ট পরিমাণে থাকলে সেগুলো ওয়েবসাইটের জন্য কাক্ষি ভিজিটর ওয়েবসাইটে নিয়ে আসতে সহায়তা করে।
প্রথম পর্ব: গুগল অ্যাডসেন্স কিভাবে শুরু করবেন? কিভাবে আয় করবেন?
লেখক: ফারুক আহমেদ (শিবলু)
সৌজন্য: কমপিউটার বিচিত্রা