বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের ঝুঁকি সত্ত্বেও দেশজুড়ে নির্ভীকভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বিভিন্ন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সহস্রাধিক মানুষ । বর্তমান সঙ্কট উত্তরণের মাধ্যমে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে দেশজুড়ে অক্লান্ত কাজ করে যাচ্ছেন ডাক্তার, স্বাস্থ্যসেবা কর্মী, পুলিশ, সেনাসদস্য, অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য, প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ, স্বেচ্ছাসেবাী সংগঠন, সাংবাদিক, ত্রানকর্মী, ক্লিনার এবং টেলিযোগাযোগ সেবাদানে মাঠপর্যায়ের কর্মীরা। সকল জরা ঘুচে নতুন দিনের প্রত্যাশায় তাদের এ ত্যাগ নববর্ষের তাৎপর্যকেই প্রতিধ্বনিত করে।
প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের এ প্রতিকূল সময়ে গ্রামীণফোন শুধুমাত্র দায়িত্ব নিয়ে নিরলস কাজই করছে না, পাশাপাশি করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে সম্মুখযুদ্ধে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন তাদের প্রতি প্রকাশ করেছে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। পহেলা বৈশাখ, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ, এর প্রথম প্রহরে এ সম্মুখযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী—যারা জাতিকে এ সঙ্কট মুহূর্তে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, তাদের প্রতি এক ভিডিওবার্তায় নিজেদের কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করলেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান। (https://www.facebook.com/Grameenphone/videos/858502311299748/)
স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বাইরে গিয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হচ্ছে না । করোনাভাইরাস প্রতিরোধে দেশের মানুষ ঘরে অবস্থান করছেন। আর সাহসী কিছু মানুষ এ সময় তাদের পেশাদারি ও নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সামনে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন যাতে আমরা নিরাপদে থাকতে পারি।
প্রত্যেক বাঙালির হৃদয় ও মনন পহেলা বৈশাখের তাৎপর্যে উদ্ভাসিত। নববর্ষ নিয়ে সবারই প্রত্যাশা, নতুন বছর অন্ধকার দূর করে আলোর বার্তা নিয়ে আসবে এবং আমাদের সবাইকে একসাথে প্রত্যাশা ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। সম্মুখযোদ্ধাদের প্রতি আবারও কৃতজ্ঞতা। শুভ নববর্ষ।