ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের জরুরী সেবার আওতাভুক্ত টেলিফোন, ইন্টারনেট ও ডাক কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্যে ইতোপূর্বে চাইনা মেশিনারি এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন থেকে প্রাপ্ত মাস্কসহ কোভিড-১৯ সংক্রমণ বিস্তাররোধে নিরাপত্তা সামগ্রী ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের পাশাপাশি ঢাকা মেডিকেল কলেজ, মিটফোর্ড মেডিকেল কলেজ, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল এবং ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসন এবং নেত্রকোণা জেলার খালিয়াজুরী উপজেলা প্রশাসনে হস্তান্তর করা হচ্ছে।
আজ সোমবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার তাঁর বেইলী রোডের সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সংযুক্ত থেকে ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসএস ভদ্র এর নিকট এই সব সামগ্রী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহে বিতরণের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব নূর-উর-রহমান ভিডিও কনফারেন্সে এ সময় যুক্ত ছিলেন।
গত ২৫ এপ্রিল শনিবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এর সম্মানে চাইনা মেশিনারি এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশনের চীফ রিপ্রেজেনটেটিভ চেন শিন পাঁচ হাজার মাস্ক ১০টি ইলেক্ট্রনিক থার্মাল থার্মোমিটার এবং আট পিস প্রোটেকটিভ ক্লথ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে হস্তান্তর করেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো: নূর-উর-রহমান ঢাকায় ডাক অধিদপ্তরে সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রীর পক্ষ থেকে এই সব সামগ্রী গ্রহণ করেন।
প্রাপ্ত এই সব নিরাপত্তা সামগ্রী ডাক অধিদপ্তর থেকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড, ঢাকায় দুই পিস প্রোটেকটিভ ক্লথ ও তিনটি ইলেক্ট্রনিক থার্মাল থার্মোমিটার, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জন্য দুই পিস প্রোটেকটিভ ক্লথ, তিনটি ইলেক্ট্রনিক থার্মাল থার্মোমিটার এবং সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে দুই পিস প্রোটেকটিভ ক্লথ, তিনটি ইলেক্ট্রনিক থার্মাল থার্মোমিটার প্রেরণ করা হয়।
এছাড়া নেত্রকোণা জেলার খালিয়াজুরীতে একহাজারটি মাস্ক, ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসনকে একহাজারটি মাস্ক, ডাক অধিদপ্তরকে একহাজার একশতটি মাস্ক এবং অবশিষ্ট ১৯শত মাস্ক ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং এর অধীন আরও ৮টি সংস্থার কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে ডাকঘরের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়।
১ comment
আমি টাইটেল দেখে ভাবছি প্রযুক্তিগত কোন নিরাপত্তা সামগ্রী আনছে হইতো।
পড়ে দেখি করোনা ভাইরাস থেকে দূরে থাকার সামগ্রী!