পাঠাও লিমিটেড দেশের অন্যতম বৃহৎ রাইড শেয়ারিং সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) থেকে লাইসেন্স (এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট) পেয়েছে।
“বাংলাদেশের বৃহত্তম অন-ডিমান্ড ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম হিসাবে, বিআরটিএর এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট পেয়ে আমরা কৃতজ্ঞ,” পাঠাওয়ের সিইও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মো. ইলিয়াস বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট পাঠাও এর সাথে যুক্ত লাখও মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমাদের উদ্যোগের আরেকটি পদক্ষেপ। পাঠাও এর লাইসেন্স প্রাপ্তির মধ্য দিয়ে রাইড শেয়ারিং খাতের আইনি কাঠাম পূর্ণতা পেল। এ জন্য আমরা যোগাযোগ মন্ত্রণালয়, আইসিটি মন্ত্রণালয়, বিআরটিএ , ও বাংলাদেশ পুলিশ সহ সকলের কাছে কৃতজ্ঞ।
পাঠাও তার ব্যবহারকারীদের এবং পাঠাও প্ল্যাটফর্মের চালকদের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সরকারী সংস্থাগুলির সাথে কাজ করে চলেছে। লক্ষ লক্ষ মানুষ আজ জীবিকা নির্বাহের জন্য পাঠাওয়ের উপর নির্ভর করে। পাঠাও ২০১৬ সাল থেকে রাইড শেয়ারিং সেবা দিয়ে আসছে। বর্তমানে পাঠাও এর প্ল্যাটফর্মে ২ লক্ষ এর বেশি নিবন্ধিত চালক এবং প্রায় ৬০ লক্ষ নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে।
পাঠাও সর্ম্পকে:
পাঠাও বাংলাদেশের বৃহত্তম রাইড শেয়ারিং, ই-কমার্স ও ফুড ডেলিভারি সেবা প্রদানকারী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম। দেশব্যাপী হাজার হাজার মানুষের জন্য নতুন কর্মসংস্থান তৈরির পাশাপাশি সামগ্রিকভাবে জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধিতে পাঠাও কার্যকরী ভূমিকা রেখে চলেছে। দেশের বৃহৎ অবকাঠামো সমস্যার প্রেক্ষিতে পাঠাও একটি বা¯তব সমাধানের দিকে এগোচ্ছে। নিজেদেরকে দেশের সর্ববৃহৎ ই-কমার্স ডেলিভারি কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠার পর পাঠাও যাতায়াত সেবায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করেছে। পাঠাও মোটরবাইক, গাড়ির নানামুখী ব্যবহারের পর এবার ফুড সার্ভিসের মধ্য দিয়ে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পাঠাও বাংলাদেশ সরকারের রাইড শেয়ারিং নীতিমালা ২০১৮ অনুমোদিত প্রথম রাইড-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। বর্তমানে পাঠাও দৈনন্দিন জীবনের চাহিদা মেটাতে ডিজিটাল লাইফ স্টাইল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে।