১. স্যাটেলাইট সমৃদ্ধ এলিট ক্লাবের তালিকায় ৫৭তম দেশ বাংলাদেশ। এক সময়ের তলাবিহীন ঝুড়ি বিশ্ব দরবারে নিশ্চয় আরও সমীহ পাবে। সমাদৃত হবে।
২. ২৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে মহাকাশে অংশিদারিত্ব প্রতিষ্ঠা। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, চীন, জাপানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে এখন আমাদের লাল-সবুজ পতাকাও আমাদের সামর্থ আর বীরত্ব ঘোষণা করবে
৩. ফাইবার অপটিক যেখানে পৌঁছানো যায় না দেশের এমন প্রত্যন্ত অঞ্চলও চলে আসবে ইন্টানেটের আওতায়
৪. দুযোর্গে প্রথাগত নেটওয়ার্ক ভেঙ্গে পড়লেও স্যাটেলাইটে যোগাযোগের মাধ্যমে দুর্গতদের উদ্ধার, ত্রাণ ও পুনর্বাসন কাজ সহজ হবে
৫. এক একটা চ্যানেল বিদেশি স্যাটেলাইটকে মাসে ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকা ভাড়া দেয়। নিজেদের স্যাটেলাইটে এ অর্থ দেশেই থাকবে। ( শর্তসাপেক্ষ মতভেদ আছে)
৬. ভাড়া দিয়েও নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপের মতো দেশ থেকে ডলার আয়ের সুযোগ
৬. সীমান্ত এলাকায় বিশেষ করে খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, পাবর্ত্য চট্টগ্রাম ও সুন্দরবনের মতো দুর্গম এলাকায় উগ্রপন্থীদের দমন ও আইনশৃ্ঙ্খলা পরিস্থিতি অনুকূলে রাখা সহজ হবে।
৭. এ পয়েন্টটি গুরুত্বপূর্ণ। জাতীয় নিরাপত্তায় নিজেদের স্যাটেলাইট অসাধারণ ভূমিকা রাখতে পারে। বিশেষ করে ষড়যন্ত্রী মিয়ানমারের সীমান্ত এলাকার কার্যক্রম স্যাটেলাইটের কল্যাণে নজরদারিতে রাখা আরও সহজ হবে। একই কথা প্রতিবেশি অন্য দেশের জন্যও প্রযোজ্য।
লেখক: হাসান জাকির, তথ্যপ্রযুক্তি সাংবাদ