ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোন এর প্রি-অর্ডার চলছে, কিনলেই নিশ্চিত উপহার। ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন স্মার্টফোন এক্স২০০ এর প্রি-অর্ডার চলছে। এছাড়া ভিভো এক্স২০০ কিনলেই মিলছে নিশ্চিত উপহার। বছর শেষে আসা ভিভোর এই ফ্ল্যাগশিপ কিনতে থাকছে ইএমআই সুবিধাও।
ডিসেম্বর মাসের শেষ দিকেই দেশে এসেছে ভিভো এক্স২০০। এখন চলছে ভিভো এক্স২০০ এর প্রি-অর্ডার, যা চলবে আগামী ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত।
ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোন কিনলেই মিলবে ভিভো বাডস। যার দাম ৩,৯৯৯ টাকা। এর পাশাপাশি গ্রাহকরা বেছে নিতে পারবেন দুটি চমৎকার অফারের মধ্যে একটি।
প্রথমটি হলো রিরো প্যাকেজ, যার মূল্য ১৫,০০০ টাকা। যেখানে রয়েছে রিরো ওয়াচ ডব্লিউ২, দ্রুত চার্জিং পাওয়ার ব্যাংক, একটি প্রিমিয়াম ওয়াচ স্ট্র্যাপ এবং একটি প্রফেশনাল হেয়ার ড্রায়ার। দ্বিতীয়টি হচ্ছে ১২ মাস পর্যন্ত ০% ইএমআই সুবিধা দিয়ে কেনা যাবে এই ফোন। যা ৩০টি ব্যাংকের মাধ্যমে ভিভো-এর অফলাইন স্টোর এবং অফিসিয়াল ই-স্টোর থেকে পাওয়া যাবে।
ভিভো এক্স২০০ পাওয়া যাবে ন্যাচারাল গ্রিন ও কসমস ব্ল্যাক এই দুই রঙে। প্রি অর্ডার করা যাবে স্মার্টফোনটি। এর দাম পড়বে ১,৩৯,৯৯৯ টাকা।
ভিভো এক্স২০০-এর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হচ্ছে এর ক্যামেরায় জাইস টেলিফটো প্রযুক্তি। এতে আছে ৫০ মেগাপিক্সেল আলট্রা-ক্লিয়ার সেন্সর জাইস টেলিফটো ক্যামেরা, যা দিবে স্পষ্ট, নিখুঁত এবং ডিটেইলড ছবি। টেলিফটো ম্যাক্রো দিয়ে ২০ গুণ জুমে মিলবে ক্ষুদ্রতম ডিটেইল।
অত্যাধুনিক ৩ এনএম মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯৪০০ চিপসেট, ১৬ জিবি র্যাম এবং ৫১২ জিবি স্টোরেজ সহ এই ডিভাইসটি মাল্টিটাস্কিং, গেমিং এবং স্ট্রিমিংয়ে এনে দেবে অসাধারণ পারফরম্যান্স। এছাড়া ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোনে আছে ৫৮০০ এমএএইচ ব্লুভোল্ট ব্যাটারি এবং ৯০ ওয়াট ফ্ল্যাশ চার্জ প্রযুক্তি।
ভিভো প্রসঙ্গে
ভিভো একটি প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান যা মানুষের চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে স্মার্ট ডিভাইস ও ইন্টেলিজেন্ট সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন করে। মানুষ আর ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য। অনন্য সৃজনশীলতার মাধ্যমে ভিভো ব্যবহারকারীদের হাতে যথোপযুক্ত স্মার্টফোন ও ডিজিটাল আনুষাঙ্গিক তুলে দিচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের মূল্যবোধকে অনুসরণ করে ভিভো টেকসই উন্নয়ন কৌশল বাস্তবায়ন করেছে; সমৃদ্ধ ও দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠান হওয়াই যার ভিশন।
স্থানীয় মেধাবী কর্মীদের নিয়োগ ও উন্নয়নের মাধ্যমে শেনজেন, ডনগান, নানজিং, বেজিং, হংঝু, সাংহাই, জিয়ান, তাইপে, টোকিও এবং সান ডিয়াগো এই ১০টি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রে (আরএন্ডডি) কাজ করছে ভিভো। যা স্টেট-অফ-দ্য-আর্ট কনজ্যুমার টেকনোলজির উন্নয়ন, ফাইভজি, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন, ফটোগ্রাফি এবং আসন্ন প্রযুক্তির ওপর কাজ করে যাচ্ছে।
চীন, দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ভিভোর পাঁচটি প্রোডাকশন হাব আছে (ব্র্যান্ড অথোরাইজড ম্যানুফ্যাকচারিং সেন্টারসহ) যেখানে বছরে প্রায় ২০০ মিলিয়ন স্মার্টফোন বানানোর সামর্থ্য আছে। এখন পর্যন্ত ৬০টিরও বেশি দেশে বিক্রয়ের নেটওয়ার্ক আছে ভিভোর এবং বিশ্বজুড়ে ৪০০ মিলিয়নের বেশি ভিভো স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।