ব্লকচেইন প্রযুক্তি বাংলাদেশের জন্য অনেক সম্ভাবনার ক্ষেত্র তৈরি করতে পারে। রাইড শেয়ারিং থেকে শুরু করে আথিক খাত, চিকিৎসাক্ষেত্র পর্যন্ত এ প্রযুক্তির নানা সুফল পাওয়া সম্ভব। তথ্য প্রযুক্তির এ ক্ষেত্রটি এখন নানা দেশে গ্রহণ করা হচ্ছে। বাংলাদেশেও এ বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু হয়ছে। সরকারি ও বেসরকারি পযায়ে এ প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হলে ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় দেশ এগিয়ে যাবে। ব্লকচেইন নিয়ে বেসিস কাযালয়ে আয়াজিত এক সম্মলনে আজ রোববার এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
উল্লেখ্য, ব্লকচেইন হল ডাটা সংরক্ষণ করার একটি নিরাপদ এবং উন্মুক্ত পদ্ধতি যে পদ্ধতি অনুযায়ী ডাটাগুলো বিভিন্ন ব্লকে একটির পর একটি চেইন আকারে সংরক্ষণ করা হয় এবং এতে ডাটার মালিকানা সংরক্ষিত থাকে। এই পদ্ধতিতে ডাটা সংরক্ষণ করলে কোনো একটি ব্লকের ডাটা পরিবর্তন করতে চাইলে সেই চেইনে থাকা প্রতিটি ব্লকে পরিবর্তন আনতে হবে যা অসম্ভব। তাই এই পদ্ধতিতে ডাটা সংরক্ষণ করাটা বেশ নিরাপদ।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে রাইড শেয়ারিং সেবাদাতা চলোর পক্ষ থেকে ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করার ও এ সংক্রান্ত সেবা চালুর ঘোষণা দেন চলোর প্রতিষ্ঠাতা দেওয়ান শুভ। তিনি বলেন, এ পদ্ধতি প্রয়োগে খরচ কমবে। এতে চালক ও যাত্রী লাভবান হবেন। এ ছাড়াও নিরাপত্তাসহ নানা ক্ষেত্রে এ ব্লকচেইন ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ভিনসেন্ট ফক্সের সঙ্গে ব্লকচেইন প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন তিনি। বাংলাদেশের মতো দেশে কিভাব ব্কচইন কাজ আসতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয়।এটি নতুন ধরনের ইন্টারনেট যা পৃথিবী বদলাতে পারে। দারিদ্র দূর করতে পারে, বেকারত্ব কমাতে পারে এমনকি গণতন্ত্র মজবুত করতে পারে। মোবাইল ব্যাংকিং নিরাপদ করতে পারে।
অনুষ্ঠানে প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ পল ব্রাইজেক বলেন, বাংলাদেশে ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ প্রযুক্তি প্রয়োগে এদেশে ডিজিটাল খাতে ব্যাপক পরিবতন আসবে। এস্তোনিয়া, দুবাই ইতিমধ্যে এ প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করছে। গবেষণা অনুযায়ী, ৩৮০ বিলিয়ন মাকিন ডলারের আন্তজাতিক বাজার রয়েচে ব্লকচেইনের।
মীর হক জানান, বাংলাদেশের স্থানীয় উদ্যোক্তা ওঅনুষ্ঠানে ব্লকচেইন প্রযুক্তি নিয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করা মীর হক জানান,সম্প্রতি মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ভিনসেন্ট ফক্সের সঙ্গে ব্লকচেইন প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন তিনি। বাংলাদেশের মতো দেশে কিভাব ব্কচইন কাজ আসতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয়।এটি নতুন ধরনের ইন্টারনেট যা পৃথিবী বদলাতে পারে। দারিদ্র দূর করতে পারে, বেকারত্ব কমাতে পারে এমনকি গণতন্ত্র মজবুত করতে পারে। মোবাইল ব্যাংকিং নিরাপদ করতে পারে।
অনুষ্ঠানে প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ পল ব্রাইজেক বলেন, বাংলাদেশে ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ প্রযুক্তি প্রয়োগে এদেশে ডিজিটাল খাতে ব্যাপক পরিবতন আসবে। এস্তোনিয়া, দুবাই ইতিমধ্যে এ প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করছে। গবেষণা অনুযায়ী, ৩৮০ বিলিয়ন মাকিন ডলারের আন্তজাতিক বাজার রয়েচে ব্লকচেইনের।
মীর হক জানান, বাংলাদেশের স্থানীয় উদ্যোক্তা ও মেধাবীদের নিয়ে ব্লকচেইনভিত্তিক সেবা দিতে চান তাঁরা। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এখানকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সংযোগ করে ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করতে চান। দেশে বিদেশি বিনিয়োগকারী টেনে আনতে চান। তাদের সঙ্গে ইউএনডিপি আছে। নিজেদের অর্থায়নে ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করে আরও এগিয়ে যাওয়ার লক্ষে দেশে কাজ শুরু করেছেন তাঁরা। এ ক্ষেত্রে শুরুতে চলোকে তাদের স্থানীয় সহযোগী করেছেন। ভবিষ্যতে দেশ ও বিদেশে ব্লকচেইন নিয়ে আরও সেবা দিতে কাজ করবেন তাঁরা।