বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে, জানুয়ারি মাসে নিয়োগের সুপারিশ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার কথা। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা এখনো আসেনি।
গণমাধ্যমে বলা হচ্ছে, নিবন্ধনধারীদের কাছ থেকে প্রায় ৩১ লাখ আবেদন গ্রহণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে বিজ্ঞপ্তেতে বলা হয়েছিল, প্রার্থীদের মোবাইলে এসএমএস পাঠিয়ে আবেদনকারীদের নিয়োগের বিষয়টি জানানো হবে।
গুরুত্বপূর্ণ যেসব বিষয় জানতে হবে
তবে গণমাধ্যমের খবরগুলোতে বলা হচ্ছে, সুপারিশকৃতদের তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করে দেবে এনটিআরসিএ। তারা সুপারিশ পত্রটি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। আবেদন যাচাই-বাছাই করে মেধা তালিকা অনুসারে প্রার্থীদের নিয়োগের সুপারিশ করবে এনটিআরসিএ। যেসব প্রতিষ্ঠান সুপারিশে নিয়োগ দেবে না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
গত ১৮ ডিসেম্বর গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। গত ১২ জুন যাদের বয়স ৩৫ অথবা তার কম এবং জনবল কাঠামো এবং এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য শর্ত পূরণ করবে শুধু তারাই আবেদন করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এ প্রেক্ষিতে গত ১৯ ডিসেম্বর থেকে অনলাইনে আবেদন করা শুরু করেন নিয়োগ প্রত্যাশীরা। ২ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়োগের আবেদন গ্রহণ করেছে এনটিআরসিএ।
অনেকেই এর মধ্যে Choice Reorder করছেন।
চয়েস রি-অর্ডার করতে পারবেন ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। চয়েস রি-অর্ডারের সময় প্রতিদিন রাত ১১টা থেকে সকাল ৭টার মধ্যে।
এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটে প্রবেশের নতুন লিংক